১০:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্র ও নির্বাচন!

মোঃ মতিউল মাওলা, ডেপুটি ডাইরেক্টর, ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস্ সোসাইটি।

মোঃ মতিউল মাওলা: গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার ব্যবস্হায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা গঠিত সরকার ব্যবস্থা। রাষ্ট্রের মালিক জনগন, সরকার নির্বাচীত সেবক। জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে না পারলে পরবর্তি নিদৃষ্ট সময় পর ভোটের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন ক’রতে পারেন, এটাই গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের কারিশমা।

সংবিধানের সপ্তম ভাগের অনুচ্ছেদ-১১৮, ১১৮(৪), ১২০, ১২৬ এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৪ এর আওতায় অবাধ সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গঠণ, আইন ও শপথের দ্বারা দায়বদ্ধ করা হ’য়েছে। নির্বাচন পরিচালনায় কমিশন সর্বময় ক্ষমতার মালিক।

যে ৮টা উপায়ে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ক’রে মিডিয়া ক্যু-র মাধ্যমে জনগণের ভোটের ফলাফল পাল্টানো হয়, স্বাধীন কমিশন আইনী প্রক্রিয়ায় দৃঢ়তার সাথে সকল সরকার ব্যবস্হায় ও মিশনের হস্তক্ষেপ প্রতিহত ক’রতে রাজা মন্ত্রী কিস্তি ঘোড়ার চেকদিয়ে সুষ্ঠ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ক’রতে পারেন। অতিত তত্বাবধায়ক সরকার গুলোর অধিন নির্বাচনে নানা কর্মকান্ড ও কমিশনের পক্ষপাতিত্ব থেকে জনগণের সুস্পস্ট ধারনা জন্মেছে যে, অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের জন্য তত্বাবধায়ক বা নির্বাচন কালীন সরকার মুখ্য নয়। কমিশনের সদিচ্ছার উপরই নির্ভর করে সম্পূর্ণ সফল নির্বাচন। তবে রাজনৈতিক দল গুলোর সহযোগীতা বিশেষ প্রয়োজন।

Tag :

গণতন্ত্র ও নির্বাচন!

প্রকাশিত ১২:০২:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

মোঃ মতিউল মাওলা: গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার ব্যবস্হায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা গঠিত সরকার ব্যবস্থা। রাষ্ট্রের মালিক জনগন, সরকার নির্বাচীত সেবক। জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে না পারলে পরবর্তি নিদৃষ্ট সময় পর ভোটের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন ক’রতে পারেন, এটাই গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের কারিশমা।

সংবিধানের সপ্তম ভাগের অনুচ্ছেদ-১১৮, ১১৮(৪), ১২০, ১২৬ এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৪ এর আওতায় অবাধ সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গঠণ, আইন ও শপথের দ্বারা দায়বদ্ধ করা হ’য়েছে। নির্বাচন পরিচালনায় কমিশন সর্বময় ক্ষমতার মালিক।

যে ৮টা উপায়ে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি ক’রে মিডিয়া ক্যু-র মাধ্যমে জনগণের ভোটের ফলাফল পাল্টানো হয়, স্বাধীন কমিশন আইনী প্রক্রিয়ায় দৃঢ়তার সাথে সকল সরকার ব্যবস্হায় ও মিশনের হস্তক্ষেপ প্রতিহত ক’রতে রাজা মন্ত্রী কিস্তি ঘোড়ার চেকদিয়ে সুষ্ঠ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ক’রতে পারেন। অতিত তত্বাবধায়ক সরকার গুলোর অধিন নির্বাচনে নানা কর্মকান্ড ও কমিশনের পক্ষপাতিত্ব থেকে জনগণের সুস্পস্ট ধারনা জন্মেছে যে, অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের জন্য তত্বাবধায়ক বা নির্বাচন কালীন সরকার মুখ্য নয়। কমিশনের সদিচ্ছার উপরই নির্ভর করে সম্পূর্ণ সফল নির্বাচন। তবে রাজনৈতিক দল গুলোর সহযোগীতা বিশেষ প্রয়োজন।