ছাত্র আন্দোলনে ৫ই আগস্ট ২০২৪ ইং আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগের পরেই দেশে শুরু হলো আগুন, ভাঙচুর লুটপাট ও নিরীহ মানুষের নামে মিথ্যা মামলা হত্যা যখমের মতো জঘন্য কাজ। এমনি জঘন্যতম ঘটনা ঘটেছে সোনারগাঁও জামপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের পাকুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলী সাধু ও তার স্বজনদের পরিবারে উপর। ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগের কথা শুনে ঐদিন পেশাগত সন্ত্রাসী বাহিনী সাধুর বাড়ি ভাংচুর, মালামাল লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় তার বাড়ি। একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে সাদর আত্মীয়ের আট পরিবারের উপর। জানা যায় সাদর বাড়ি ভাংচুর করেন বিএনপি’র সন্ত্রাসী বাহিনীরা। এ বিষয়ে সাধু গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি একজন নিরীহ মানুষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমার জীবন চলে কৃষিকাজ করে। বিএনপির সন্ত্রাসী বাহিনীরা আমার উপর অমানবিক অত্যাচার করেছেন, আমি কি দোষ করেছিলাম।? আমি দল করি সাধারণ একজন ভোটার মাত্র। ৫ই আগস্ট সন্ত্রাসী বাহিনীরা তাণ্ডব লীলা চালিয়ে আমার ঘরে আগুন দেয় ভাঙচুর করে এবং মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তিনি বলেন আমার ঘরে হামলা চালিয়ে আমার স্ত্রী হেলেনা বেগমকে মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে যা মাথায় ৮টি সেলাই করা হয়। বর্তমানে আমার স্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিএনপির রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রতিহিংসাবশত আমার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে রোমান মিয়া ও আমার নামে তারা মিথ্যা মামলা দেয়। সাজাত আলী সাধু কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে গণমাধ্যম কর্মীদের নিকট সন্ত্রাসীদের নাম প্রকাশ করেন : আলী হোসেন পিতা সুরুজ মিয়া, জহিরুল মাতা আনোয়ারা,সজীব ও সোহাগ উভয় পিতা হযরত আলী, পাভেল পিতা দায়ান, শান্ত ও শাওন উভয় পিতা অসী মুদ্দিন, রিমন পিতা শহীদুল্লাহ, জাকির পিতা মোসলেম, ইসলাম পিতা তাহের আলী, মাকমোদ উল্লা পিতা কবির,জুনায়েদ পিতা মুক্তার, আনু পিতা আলেকচান, আলম পিতা গাফফার, ওমর পিতা ল্যামা মিয়া, অজ্ঞাতো আরো অনেকে এই সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে নির্বিচারে আমাদের ক্ষতি করে তারা চলে যায় এবং বিএনপি না নেতারা প্রতিহিংসা আমাদের নামে মিথ্যা মামলা দেয় বর্তমানে প্রতি হিংসায় আমাদের নামে মিথ্যা মামলা দেয়। আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ডক্টর মোহাম্মদ ইউনূসের নিকট তদন্তপূর্বক এর সঠিক বিচার চাই।
বিশেষ প্রতিনিধি ঃ ছাত্র আন্দোলনে ৫ই আগস্ট ২০২৪ ইং আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগের পরেই দেশে শুরু হলো আগুন, ভাঙচুর লুটপাট ও নিরীহ মানুষের নামে মিথ্যা মামলা হত্যা যখমের মতো জঘন্য কাজ। এমনি জঘন্যতম ঘটনা ঘটেছে সোনারগাঁও জামপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের পাকুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলী সাধু ও তার স্বজনদের পরিবারে উপর। ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগের কথা শুনে ঐদিন পেশাগত সন্ত্রাসী বাহিনী সাধুর বাড়ি ভাংচুর, মালামাল লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় তার বাড়ি। একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে সাদর আত্মীয়ের আট পরিবারের উপর। জানা যায় সাদর বাড়ি ভাংচুর করেন বিএনপি’র সন্ত্রাসী বাহিনীরা। এ বিষয়ে সাধু গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি একজন নিরীহ মানুষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমার জীবন চলে কৃষিকাজ করে। বিএনপির সন্ত্রাসী বাহিনীরা আমার উপর অমানবিক অত্যাচার করেছেন, আমি কি দোষ করেছিলাম।? আমি দল করি সাধারণ একজন ভোটার মাত্র। ৫ই আগস্ট সন্ত্রাসী বাহিনীরা তাণ্ডব লীলা চালিয়ে আমার ঘরে আগুন দেয় ভাঙচুর করে এবং মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তিনি বলেন আমার ঘরে হামলা চালিয়ে আমার স্ত্রী হেলেনা বেগমকে মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে যা মাথায় ৮টি সেলাই করা হয়। বর্তমানে আমার স্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিএনপির রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রতিহিংসাবশত আমার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে রোমান মিয়া ও আমার নামে তারা মিথ্যা মামলা দেয়। সাজাত আলী সাধু কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে গণমাধ্যম কর্মীদের নিকট সন্ত্রাসীদের নাম প্রকাশ করেন : আলী হোসেন পিতা সুরুজ মিয়া, জহিরুল মাতা আনোয়ারা,সজীব ও সোহাগ উভয় পিতা হযরত আলী, পাভেল পিতা দায়ান, শান্ত ও শাওন উভয় পিতা অসী মুদ্দিন, রিমন পিতা শহীদুল্লাহ, জাকির পিতা মোসলেম, ইসলাম পিতা তাহের আলী, মাকমোদ উল্লা পিতা কবির,জুনায়েদ পিতা মুক্তার, আনু পিতা আলেকচান, আলম পিতা গাফফার, ওমর পিতা ল্যামা মিয়া, অজ্ঞাতো আরো অনেকে এই সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে নির্বিচারে আমাদের ক্ষতি করে তারা চলে যায় এবং বিএনপি না নেতারা প্রতিহিংসা আমাদের নামে মিথ্যা মামলা দেয় বর্তমানে প্রতি হিংসায় আমাদের নামে মিথ্যা মামলা দেয়। আমরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ডক্টর মোহাম্মদ ইউনূসের নিকট তদন্তপূর্বক এর সঠিক বিচার চাই।