০৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষককে গলা কাটা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার!

  • প্রকাশিত ০৯:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪
  • ৩৪৫ বার দেখা হয়েছে

রাশেদ কবির, সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে শফিকুল ইসলাম ওরফে বাদল (৫৮) নামের এক কলেজ শিক্ষককে গলা কেটে পুকুরের পাড়ে ফেলে গেছে সন্ত্রাসীরা।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার জামতৈল কলেজ পাড়ায় তার শ্বশুরবাড়ির পাশে পুকুরের পাড় থেকে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

শফিকুল ইসলাম উপজেলার চর কামারখন্দ গ্রামের মৃত মমতাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি চৌবাড়ী ড. সালাম জাহানারা ডিগ্রি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। তিনি জামতৈল কলেজপাড়া এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন।

কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. রেজাউল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি জানান, সাহরি খাওয়ার পর নামাজ শেষে পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে যায়। এ সময় তিনি বাড়ির পাশের পুকুরে ময়লা ফেলতে যান। তখন সন্ত্রাসীরা তাকে ধারালো চাপাতি দিয়ে গলা কেটে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গলাকাটা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারে খবর দেয়। পরে স্বজনরা তাকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

ওসি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তাক্ত ধারালো চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Tag :
জনপ্রিয়

গংগাচড়ায় হত্যাকান্ডকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিচ্ছে পুলিশ #হত্যাকারীদের সাথে পুলিশ ও ফরেনসিক ডাক্তার আয়শা পারভীনের যোগসাজশ #প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে হত্যাকারীরা

শিক্ষককে গলা কাটা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার!

প্রকাশিত ০৯:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪

রাশেদ কবির, সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে শফিকুল ইসলাম ওরফে বাদল (৫৮) নামের এক কলেজ শিক্ষককে গলা কেটে পুকুরের পাড়ে ফেলে গেছে সন্ত্রাসীরা।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার জামতৈল কলেজ পাড়ায় তার শ্বশুরবাড়ির পাশে পুকুরের পাড় থেকে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

শফিকুল ইসলাম উপজেলার চর কামারখন্দ গ্রামের মৃত মমতাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি চৌবাড়ী ড. সালাম জাহানারা ডিগ্রি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। তিনি জামতৈল কলেজপাড়া এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন।

কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. রেজাউল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি জানান, সাহরি খাওয়ার পর নামাজ শেষে পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে যায়। এ সময় তিনি বাড়ির পাশের পুকুরে ময়লা ফেলতে যান। তখন সন্ত্রাসীরা তাকে ধারালো চাপাতি দিয়ে গলা কেটে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গলাকাটা অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারে খবর দেয়। পরে স্বজনরা তাকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

ওসি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তাক্ত ধারালো চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।