কাপাসিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসের এই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ও মুজিবনগরে সহকারের ভুয়া কর্মচারী সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল রেজিষ্ট্রশন বিভাগের যোগদান করার পর থেকে শুরু করেন ঘুষ দুর্নীতির মহাৎসব সাধারণ জনগনকে হয়রানি করে থেকে শুরু করে দলিল প্রতি অতিরিক্ত ফিস নিয়ে থাকেন এই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ওসামন গনী মন্ডল এতে করে কাপাসিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসের আশা ক্রেতা বিক্রেতারা এখন অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন। তাদের ভিতরে এখন গনী আতঙ্ক বিরাজ করছে। ওসমান গনী হুংকার দিয়ে বলছেন ২ কোটি টাকা খরচ করে বদলী হয়ে আসছি সেই টাকা উঠাতে হবে।
এই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করে নিজের পকেট ভাড়ি করছেন তাতে করে প্রতিদিন এই কাপাসিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিস থেকে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব থেকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে যা দেখার মত কেউ নেই। সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল ০৭। ১২।০৯ইং তারিখে সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জাল জালিয়াতি, ঘুষ বানিজ্য করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গিয়েছেন এই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল।
সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল এ পর্যন্ত দেশের শীর্ষ স্থানীয় লোভনীয় স্টেশনগুলো কোটি টাকার ঘুষ দিয়ে বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি আজ পর্যন্ত কোন ছোট সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যোগদান করেননি এই ওসমান গনী মন্ডল কাপাসিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নাম না বলা এক কর্মচারী বলেন ওসমান গনী স্যার আমাদের অফিসে যোগদান করার পর থেকে এই অফিসে দলিল লেখক, নকল নবীশ, উমেদার সহ সকলকে জানিয়েছেন যে স্যারের চাকরি মেয়াদ বেশিদিন না থাকার কারনে দলিলে ফিস নকললের ফিস সহ সব কিছুর ফিস বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই আমাদের অফিসে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা খুবই আতঙ্কের ভিতরে পড়ে যায় কি স্যারের এসকল ফিসের কারনে অনেকে দলিল করতে এসেও ফিরে যাচ্ছেন। টাকা না পেয়ে এমনকি কালিয়াকৈর অফিসে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন কালে দলিল এজলাজ থেকে ফেলে দেওয়ার নজীর সৃষ্টি করেছেন তিনি।
দুর্নীতিবাজ ওসমান গনী মন্ডল এই ঘুষ বানিজ্য করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে তার নিজ জেলা রংপুরে আওয়ামী লীগ দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দলটির থেকে ভবিষ্যতে এমপির টিকেট নেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন এই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গনী মন্ডল কিন্তু ৫ই আগষ্ট স্বৈরাচার সরকার আওয়ামী লীগের পতন হলে ও পতন হয়নি গনীর এখন খোলস পালটিয়ে নিজেকে বিএনপির একজন কর্মী হিসেবে দাবী করেছেন তিনি। তার আপন ভাইকে তার নিজ উপজেলার থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে দাড় করানোর জন্য প্রতি বৃহস্পতিবার অফিস শেষ বিমানে চড়ে চলে যান রংপুরে।
এই ঘুষ বানিজ্য করে ঢাকার উওরা এবং রংপুর শহরের কৃষ্ণচূড়া স্কুলে পাশে গড়ে তুলেছেন একটি বিলাশ বহুল ৮ তলা ভবন যা দেখাশোনা করার জন্য রেখেছেন তার নিজস্ব একটি লোক এবং তার স্ত্রী মোসাম্মৎ আজিজা সুলতানার নামে ও গড়েছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড় তার এই কালো টাকা নিকটস্থ এক আত্মীয়র মাধ্যমে দেশের বাইরে ও টাকা পাচার করে থাকেন ওসমান গনী মন্ডল।
সাব রেজিস্ট্রার ওসমান গনী মন্ডল বিরুদ্ধে দুদক, আইন সচিব, আইজি, আর সহ অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট রয়েছে অভিযোগের পাহাড় কিন্তু ঘুষের বিনিময়ে আজ পর্যন্ত একটি অভিযোগের ফাইল ও আলোর মুখ দেখে নি