০৮:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বসন্তপুরে জমির মালিক দাবি করে জোর পূর্বক সাইন বোর্ড ঝুলিয়েছে

  • প্রকাশিত ০৪:০৬:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৯৭ বার দেখা হয়েছে

রাজবাড়ী সংবাদদাতা : রাজবাড়ী সদর উপজেলার বসন্তপুর ইউনিয়নের বড় ভবানীপুর মৌজায় ১৩৮৪ নং খতিয়ানে ৬১২ নং দাগের জমি নুরউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি নিজে মালিক দাবি করে জোর পূর্বক অবৈধ ভাবে সাইন বোর্ড লাগিয়েছে মর্মে ঐ ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে অপর ব্যক্তি একই উপজেলার মজলিশপুর গ্রামের মেহেদী হাসান দাবি করেন যে, এ জমি আমরা ৩ ভাই ও আমাদের বাবা জলিল বিশ্বাস সাইন বোর্ড লাগাণো ব্যক্তি নুরউদ্দিনের কাছ থেকে খোসকবলা দলিল মূলে কিনেছি। আমাদের নামে দলিল ও মিউটিশনের কাগজ পত্র আছ বলে দাবি করে বৃহসপ্রতিবার ( ৪ সেপ্টম্বর৷) রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার ও জেলা প্রেস ক্লাব বরাবর লিখিত ভাবে পৃথক পৃথক আবেদন পত্র পেশ করেছেন। সাইন বোর্ড লাগানো ব্যক্তির বাড়ি রাজবাড়ী সদর উপজেলার হাটজয়পুর গ্রামে। আর দরকাস্ত আবেদন কারীর বাড়ি একই উপজেলার মজলিশপুর গ্রামে।

আবেদন কারী মেহেদী হাসান দরখাস্তে আরো উল্লেখ করেন যে, সাইন বোর্ড লাগানো ব্যক্তি নুুরউদ্দিন জমি বিক্রয় করার পরে আমাদের কাছে ৩ শতাংস জমি ফেরৎ চান। এতে আমরা রাজি না হলে সে আমাদেরকে খুন খারাপী বা বড় ধরনের কোন ঘটনা ঘটানোর জন্য জোর পূর্বক আমাদের জমিতে নিজে মালিক দাবি করে সাইন বোর্ড লাগিয়েছে। অপর দিকে নুরউদ্দিনের ছেলে আলামিন এর সাথে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, এখানে মোট ১২ শতাংস জমি। এর মধ্যে ২ শতাংস সরকারি খাস। আর আমাদের নিজষ্ব হলো ছিল ১০ শতাংস। এর মধ্যে থেকে ৬ শতাংস জমি আমরা অভিযোগকারী মেহেদী হাসান গংদের কাছে বিক্রয় করি। এখানে আমাদের আরো ৪ শতাংস জমি বর্তমানে আছে।

তাই এ মতাবস্থায় জান ও মালের নিরাপত্তা চেয়ে সুষ্ঠ তদন্ত পূর্বক ন্যায় বিচার চেয়ে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপারের কাছে জোর প্রার্থনা জানিয়ে লিখিত ভাবে একটি আবেদন পত্র পেশ করেছেন জেলা সদরের মজলিশপুর গ্রামের জলিল বিশ্বাস এর ছেলে মো: মেহেদী হাসান।

Tag :
জনপ্রিয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অবৈধ জমি দখল, চাঁদাবাজি, মাদকদ্রব্য ব্যবসা বেড়েই চলেছে, প্রশাসন নিরব!

বসন্তপুরে জমির মালিক দাবি করে জোর পূর্বক সাইন বোর্ড ঝুলিয়েছে

প্রকাশিত ০৪:০৬:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

রাজবাড়ী সংবাদদাতা : রাজবাড়ী সদর উপজেলার বসন্তপুর ইউনিয়নের বড় ভবানীপুর মৌজায় ১৩৮৪ নং খতিয়ানে ৬১২ নং দাগের জমি নুরউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি নিজে মালিক দাবি করে জোর পূর্বক অবৈধ ভাবে সাইন বোর্ড লাগিয়েছে মর্মে ঐ ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে অপর ব্যক্তি একই উপজেলার মজলিশপুর গ্রামের মেহেদী হাসান দাবি করেন যে, এ জমি আমরা ৩ ভাই ও আমাদের বাবা জলিল বিশ্বাস সাইন বোর্ড লাগাণো ব্যক্তি নুরউদ্দিনের কাছ থেকে খোসকবলা দলিল মূলে কিনেছি। আমাদের নামে দলিল ও মিউটিশনের কাগজ পত্র আছ বলে দাবি করে বৃহসপ্রতিবার ( ৪ সেপ্টম্বর৷) রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার ও জেলা প্রেস ক্লাব বরাবর লিখিত ভাবে পৃথক পৃথক আবেদন পত্র পেশ করেছেন। সাইন বোর্ড লাগানো ব্যক্তির বাড়ি রাজবাড়ী সদর উপজেলার হাটজয়পুর গ্রামে। আর দরকাস্ত আবেদন কারীর বাড়ি একই উপজেলার মজলিশপুর গ্রামে।

আবেদন কারী মেহেদী হাসান দরখাস্তে আরো উল্লেখ করেন যে, সাইন বোর্ড লাগানো ব্যক্তি নুুরউদ্দিন জমি বিক্রয় করার পরে আমাদের কাছে ৩ শতাংস জমি ফেরৎ চান। এতে আমরা রাজি না হলে সে আমাদেরকে খুন খারাপী বা বড় ধরনের কোন ঘটনা ঘটানোর জন্য জোর পূর্বক আমাদের জমিতে নিজে মালিক দাবি করে সাইন বোর্ড লাগিয়েছে। অপর দিকে নুরউদ্দিনের ছেলে আলামিন এর সাথে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, এখানে মোট ১২ শতাংস জমি। এর মধ্যে ২ শতাংস সরকারি খাস। আর আমাদের নিজষ্ব হলো ছিল ১০ শতাংস। এর মধ্যে থেকে ৬ শতাংস জমি আমরা অভিযোগকারী মেহেদী হাসান গংদের কাছে বিক্রয় করি। এখানে আমাদের আরো ৪ শতাংস জমি বর্তমানে আছে।

তাই এ মতাবস্থায় জান ও মালের নিরাপত্তা চেয়ে সুষ্ঠ তদন্ত পূর্বক ন্যায় বিচার চেয়ে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপারের কাছে জোর প্রার্থনা জানিয়ে লিখিত ভাবে একটি আবেদন পত্র পেশ করেছেন জেলা সদরের মজলিশপুর গ্রামের জলিল বিশ্বাস এর ছেলে মো: মেহেদী হাসান।