১২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
খাইরুল আলম বিপ্লব তারাগঞ্জ রংপুর প্রতিনিধিঃ

থাই ও ভিশা প্রতারণা করে কোটিপতি একটি অসহায় পরিবারকে উচ্ছেদের পায়তারা থানায় মামলা

  • প্রকাশিত ০২:৩১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৯১ বার দেখা হয়েছে

আগে করত ভাটায় কাজ এখন এক বছরের মধ্যে কোটিপতি থাই ও ভিসা প্রতারণা করে এই সম্পদের মালিক।। এইভাবে কথাগুলো বলছিলেন আলমপুর ইউনিয়নের সেরমস্ত গ্রামের মনজুরুলের মেয়ে মৌসুমী খাতুন। তিনি আরো জানান কিছুদিন আগে ইট ভাটার টলিতে কাজ করার সময় তার হাত ভেঙ্গে গিয়েছিল চিকিৎসা করতে না পারায় তিনি পাড়ার সকলের কাছে হাত পেতে টাকা তুলে সেই টাকা দিয়ে চিকিৎসা করেছে অথচ আজ সে কোটিপতি। দোতলা বাড়ি করেছে জমি চাষ করার পাওয়ার টিলার আছে। প্রায় বিশ বিঘার মত জমি বন্ধক নিয়েছে। সরজমিনে গতকাল গিয়ে দেখা গেছে তার দো তালা বাড়ি। বাড়িটি তৈরি করতে প্রায় এক থেকে দুই কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এছাড়াও তার অত্যাচার অতিষ্ঠ হয়ে একটি পরিবার ভিটা ছাড়ার উপক্রম হয়েছে। থানার মামলা ও এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা গেছে তারাগঞ্জ থানার আলমপুর ইউনিয়নের সের মস্ত ভবানীগঞ্জ গ্রাম এ ঘটনা ঘটেছে। ওই গ্রামের আমির আলির পুত্র মনজরুল ইসলাম তার পিতার বসত ভিটার বাঁশের তৈরি পুরনো ঘর গুলো ভেঙ্গে আধা পাখা বাড়ি ঘর নির্মাণের প্রস্তুতি নেন । এ লক্ষ্যে মঞ্জুরুল ইসলাম রাজমিস্ত্রি নিয়ে কাজ শুরু করে। মঞ্জুরুল ইসলাম কাজ শুরু করার দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে থাইও ভিসা প্রতারণা চক্র সক্রিয় সদস্য রাসেল। কারণ রাসেলের বিশাল বহুল রাজপ্রাসাদের গা ঘিসে মনজরুল তার আধা পাকা ঘর নির্মাণের প্রস্তুতি নেয়। বাড়ির কাজ বন্ধ করতে রাসেল কৌশলের আশ্রয় নেয় দাবি করে তার সীমানা বাদ দিয়ে আরো ১০থেকে ১৫ হাত জায়গা পাবে বলে দাবি করে। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক দেখা দিলে রাসেল মিয়া (২৫)তার বড় ভাই রহিম( ২৭)ও তার বাবা বরর্মূল লাঠি সোটা,ছুরি বললােম নিয়ে এসে কাজ বন্ধ করে দেয়। থাই ওভিসা প্রতারক রাসেলের লাঠি আঘাতে সেনোমাই ও মৌসুমী বেগম আহত হয়। এ নিয়ে তারাগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়েছে। যার মামলা না ১১।ইউপি গ্রাম্য চৌকিদার অলিয়ার জানান জানান রাসেল কয়েক মাস আগে ইটভাটা কাজ করতো এখন সে কোটিপতি। তার আয়ের উৎস খতিয়ে দেখা উচিত। রাসেলের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন আমাকে নিয়ে কেউ যদি লেখালেখি করে তাহলে আমি তাকে দেখে নিব। চেনোমাই বলেন আমার শ্বশুর ৫ কাটা জমির ভাগ পেয়েছে ভাগ সেও আমার চাচা শ্বশুরের ছেলে সেও পাচকাটা ভাগ পেয়েছে, কয়েকদিন আগে তার চিকিৎসা করা পয়সা ছিল না। থাই ও অ
ভিশা প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়েছে। তাকে গ্রেফতার করা হলে সমস্ত তথ্য বেরিয়ে আসবে। এ নিয়ে এলাকার সচেতন মহল সরজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের নিকট দাবি জানিয়েছে।এ বিষয়ে ফারুক বলেন এ বিষয়ে ফারুক বলেন আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ।

Tag :
জনপ্রিয়

আমতলীতে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়া স্বামীকে ডেকে এনে মারধর , ছিনতাই ও মারধরের ঘটনা ফাঁস,গ্রেফতার ৩

খাইরুল আলম বিপ্লব তারাগঞ্জ রংপুর প্রতিনিধিঃ

থাই ও ভিশা প্রতারণা করে কোটিপতি একটি অসহায় পরিবারকে উচ্ছেদের পায়তারা থানায় মামলা

প্রকাশিত ০২:৩১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আগে করত ভাটায় কাজ এখন এক বছরের মধ্যে কোটিপতি থাই ও ভিসা প্রতারণা করে এই সম্পদের মালিক।। এইভাবে কথাগুলো বলছিলেন আলমপুর ইউনিয়নের সেরমস্ত গ্রামের মনজুরুলের মেয়ে মৌসুমী খাতুন। তিনি আরো জানান কিছুদিন আগে ইট ভাটার টলিতে কাজ করার সময় তার হাত ভেঙ্গে গিয়েছিল চিকিৎসা করতে না পারায় তিনি পাড়ার সকলের কাছে হাত পেতে টাকা তুলে সেই টাকা দিয়ে চিকিৎসা করেছে অথচ আজ সে কোটিপতি। দোতলা বাড়ি করেছে জমি চাষ করার পাওয়ার টিলার আছে। প্রায় বিশ বিঘার মত জমি বন্ধক নিয়েছে। সরজমিনে গতকাল গিয়ে দেখা গেছে তার দো তালা বাড়ি। বাড়িটি তৈরি করতে প্রায় এক থেকে দুই কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এছাড়াও তার অত্যাচার অতিষ্ঠ হয়ে একটি পরিবার ভিটা ছাড়ার উপক্রম হয়েছে। থানার মামলা ও এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা গেছে তারাগঞ্জ থানার আলমপুর ইউনিয়নের সের মস্ত ভবানীগঞ্জ গ্রাম এ ঘটনা ঘটেছে। ওই গ্রামের আমির আলির পুত্র মনজরুল ইসলাম তার পিতার বসত ভিটার বাঁশের তৈরি পুরনো ঘর গুলো ভেঙ্গে আধা পাখা বাড়ি ঘর নির্মাণের প্রস্তুতি নেন । এ লক্ষ্যে মঞ্জুরুল ইসলাম রাজমিস্ত্রি নিয়ে কাজ শুরু করে। মঞ্জুরুল ইসলাম কাজ শুরু করার দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে থাইও ভিসা প্রতারণা চক্র সক্রিয় সদস্য রাসেল। কারণ রাসেলের বিশাল বহুল রাজপ্রাসাদের গা ঘিসে মনজরুল তার আধা পাকা ঘর নির্মাণের প্রস্তুতি নেয়। বাড়ির কাজ বন্ধ করতে রাসেল কৌশলের আশ্রয় নেয় দাবি করে তার সীমানা বাদ দিয়ে আরো ১০থেকে ১৫ হাত জায়গা পাবে বলে দাবি করে। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক দেখা দিলে রাসেল মিয়া (২৫)তার বড় ভাই রহিম( ২৭)ও তার বাবা বরর্মূল লাঠি সোটা,ছুরি বললােম নিয়ে এসে কাজ বন্ধ করে দেয়। থাই ওভিসা প্রতারক রাসেলের লাঠি আঘাতে সেনোমাই ও মৌসুমী বেগম আহত হয়। এ নিয়ে তারাগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়েছে। যার মামলা না ১১।ইউপি গ্রাম্য চৌকিদার অলিয়ার জানান জানান রাসেল কয়েক মাস আগে ইটভাটা কাজ করতো এখন সে কোটিপতি। তার আয়ের উৎস খতিয়ে দেখা উচিত। রাসেলের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন আমাকে নিয়ে কেউ যদি লেখালেখি করে তাহলে আমি তাকে দেখে নিব। চেনোমাই বলেন আমার শ্বশুর ৫ কাটা জমির ভাগ পেয়েছে ভাগ সেও আমার চাচা শ্বশুরের ছেলে সেও পাচকাটা ভাগ পেয়েছে, কয়েকদিন আগে তার চিকিৎসা করা পয়সা ছিল না। থাই ও অ
ভিশা প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়েছে। তাকে গ্রেফতার করা হলে সমস্ত তথ্য বেরিয়ে আসবে। এ নিয়ে এলাকার সচেতন মহল সরজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের নিকট দাবি জানিয়েছে।এ বিষয়ে ফারুক বলেন এ বিষয়ে ফারুক বলেন আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ।