০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
কামাল হোসেন :

জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের ১১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

  • প্রকাশিত ০৮:৩১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১৭০ বার দেখা হয়েছে

 

গত ২০/০১/ ২০২৫ ইং সোমবার – ৪, পুরানা পল্টন ঢাকার ৭ম তলার কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান। পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া সভাটি পরিচালনা করেন জাতীয় প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আনিছুর রহমান আসিফ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন খন্দকার মোরতাজুল করিম বাদরু প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও উপদেষ্টা জাতীয়তাবাদ প্রজন্ম দল, সাবেক সহ-সভাপতি কেন্দ্রীয় যুবদল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন – সলিসিডার ব্যারিস্টার মোহাম্মদ একরামুল চৌধুরী মজুমদার সহ-সভাপতি লন্ডন শাখা বিএনপি, মোসাম্মৎ ফেরদৌসী বেগম সহ-সভাপতি জাতীয়তাবাদী মহিলা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন সাবেক ছাত্রদল নেতা এস কে মাসুদ আহমেদ সাধারণ সম্পাদক জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটি।

খন্দকার মোরতাজুল করিম বাদরু সভাপতির বক্তব্যে বলেন – শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শকে বুকে লালন করে একটি সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তরুণ প্রজন্মের আইকন আগামীর বাংলাদেশের কান্ডারী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক জিয়ার বরিষ্ঠ নেতৃত্বে যে যার অবস্থান থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশে সুস্থ রাজনৈতিক চর্চাই বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করতে পারে। বিশেষ অতিথি ফেরদৌসী বেগম তার বক্তব্যে বলেন – বিপ্লব পরবর্তী প্রেক্ষাপটে স্বৈরাচারের কোন দোশর যেন বিএনপি ও তার কোন অঙ্গসংগঠনে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল কোন সন্ত্রাস বা চাঁদাবাজি কে নৈতিকভাবে কখনোই সমর্থন করে না। তৃণমূল মানুষের ভালোবাসাই যেন রাজনৈতিক পথ চলার পাথেয় হয় সে বিষয়ে তিনি আলোকপাত করে উপস্থিত নেতাকর্মীদের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। দেশ ও জনগণের কল্যাণ সাধনই একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ব্রত হওয়া উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। সকল নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শেষে কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটির সফল পরিসমাপ্তি হয়।

Tag :
জনপ্রিয়

পাঙ্গাসিয়া পরকীয়া করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা

কামাল হোসেন :

জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের ১১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

প্রকাশিত ০৮:৩১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

গত ২০/০১/ ২০২৫ ইং সোমবার – ৪, পুরানা পল্টন ঢাকার ৭ম তলার কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান। পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া সভাটি পরিচালনা করেন জাতীয় প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আনিছুর রহমান আসিফ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন খন্দকার মোরতাজুল করিম বাদরু প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও উপদেষ্টা জাতীয়তাবাদ প্রজন্ম দল, সাবেক সহ-সভাপতি কেন্দ্রীয় যুবদল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন – সলিসিডার ব্যারিস্টার মোহাম্মদ একরামুল চৌধুরী মজুমদার সহ-সভাপতি লন্ডন শাখা বিএনপি, মোসাম্মৎ ফেরদৌসী বেগম সহ-সভাপতি জাতীয়তাবাদী মহিলা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন সাবেক ছাত্রদল নেতা এস কে মাসুদ আহমেদ সাধারণ সম্পাদক জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটি।

খন্দকার মোরতাজুল করিম বাদরু সভাপতির বক্তব্যে বলেন – শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শকে বুকে লালন করে একটি সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তরুণ প্রজন্মের আইকন আগামীর বাংলাদেশের কান্ডারী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক জিয়ার বরিষ্ঠ নেতৃত্বে যে যার অবস্থান থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশে সুস্থ রাজনৈতিক চর্চাই বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করতে পারে। বিশেষ অতিথি ফেরদৌসী বেগম তার বক্তব্যে বলেন – বিপ্লব পরবর্তী প্রেক্ষাপটে স্বৈরাচারের কোন দোশর যেন বিএনপি ও তার কোন অঙ্গসংগঠনে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল কোন সন্ত্রাস বা চাঁদাবাজি কে নৈতিকভাবে কখনোই সমর্থন করে না। তৃণমূল মানুষের ভালোবাসাই যেন রাজনৈতিক পথ চলার পাথেয় হয় সে বিষয়ে তিনি আলোকপাত করে উপস্থিত নেতাকর্মীদের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। দেশ ও জনগণের কল্যাণ সাধনই একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ব্রত হওয়া উচিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। সকল নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শেষে কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটির সফল পরিসমাপ্তি হয়।