০৫:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বরগুনার প্রতিনিধি:

এসডি এফের লাউপাড়া সমিতির টাকা আত্মসাৎ।

  • প্রকাশিত ০৬:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪
  • ৩০২ বার দেখা হয়েছে

বরগুনার বড় বগি ইউনিয়নের ১৩ নং ক্লাস্টার বড় বগী-০৩, লাউপাড়া গ্রাম সমিতি গত ০৮/০৮/২০২৩ ইং এসডিএফ এর উপজেলার প্রতিনিধি পরিদর্শন করেন।উক্ত গ্রামে সিপি হিসাবে হালিমা বেগম গ্রাম সমিতির,ভিসিওর,এসএসসির আর্থিক হিসাব নিকাশ গুলি দেখেন এতে অনেক গরমিল পান অডিট রিপোর্টে তারা সঞ্চয় বাবদ ৭০০০/- কিস্তির টাকা ৩২০০/ গ্রাম সমিতি থেকে চেয়ার ক্রয় বাবদ ৫০০০/- টাকা সর্বমোট ১৫২০০ টাকা আত্মসাৎ করেন, যা অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী অফিস কর্তৃপক্ষ ০৭ দিনের মধ্যে জমা দিতে বলেন,উক্ত টাকা এনজেসিসিএস সভাপতি বেবির কাছে সিপি হালিমা জমা দেন,এবং সে সঞ্চয় ও কিস্তি ১০২০০ টাকা জমা দেন বাকি ৫০০০/- টাকা, জেলা কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, ও জেলার জুনিয়ার হিসাব রক্ষক জহিরুল ইসলাম জমা দিতে নিষেধ করেন,যে আমরা বরগুনা থেকে তালতলি গিয়ে হোটেলে খেতে সমস্যা হয়, তাই যেহেতু গ্রামে বিল করা আছে তাই ঐ টাকা দিয়ে গ্যাসের চুলা ক্রয় করিবো, আমরা যেন পাক করে খেতে পারি তার পরে আমাকে (বেবি) তালতলি গিয়ে ফোন দিয়ে এনে দোকান থেকে চুলা ক্রয় করেন,আত্বসাদের টাকা আবার আত্বসাদ করা হয়,আমি স্যারের হাতে টাকা দিয়ে চলে আসছি।এভাবে বিভিন্ন ক্লাস্টারে অনেক অনিয়মের অভিযোগ আছে যা সদস্যরা ভয়ে কথা বলে না । সদস্যরা কথা বললে বলে বেশি কথা বললে সমিতি থেকে বাদ দিয়ে দিবো।

Tag :
জনপ্রিয়

বগুড়ায় প্রতারনার অভিযোগে তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দানকারী ভুয়া ব্যারিস্টার শামীম গ্রেফতার

বরগুনার প্রতিনিধি:

এসডি এফের লাউপাড়া সমিতির টাকা আত্মসাৎ।

প্রকাশিত ০৬:৫৩:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

বরগুনার বড় বগি ইউনিয়নের ১৩ নং ক্লাস্টার বড় বগী-০৩, লাউপাড়া গ্রাম সমিতি গত ০৮/০৮/২০২৩ ইং এসডিএফ এর উপজেলার প্রতিনিধি পরিদর্শন করেন।উক্ত গ্রামে সিপি হিসাবে হালিমা বেগম গ্রাম সমিতির,ভিসিওর,এসএসসির আর্থিক হিসাব নিকাশ গুলি দেখেন এতে অনেক গরমিল পান অডিট রিপোর্টে তারা সঞ্চয় বাবদ ৭০০০/- কিস্তির টাকা ৩২০০/ গ্রাম সমিতি থেকে চেয়ার ক্রয় বাবদ ৫০০০/- টাকা সর্বমোট ১৫২০০ টাকা আত্মসাৎ করেন, যা অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী অফিস কর্তৃপক্ষ ০৭ দিনের মধ্যে জমা দিতে বলেন,উক্ত টাকা এনজেসিসিএস সভাপতি বেবির কাছে সিপি হালিমা জমা দেন,এবং সে সঞ্চয় ও কিস্তি ১০২০০ টাকা জমা দেন বাকি ৫০০০/- টাকা, জেলা কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, ও জেলার জুনিয়ার হিসাব রক্ষক জহিরুল ইসলাম জমা দিতে নিষেধ করেন,যে আমরা বরগুনা থেকে তালতলি গিয়ে হোটেলে খেতে সমস্যা হয়, তাই যেহেতু গ্রামে বিল করা আছে তাই ঐ টাকা দিয়ে গ্যাসের চুলা ক্রয় করিবো, আমরা যেন পাক করে খেতে পারি তার পরে আমাকে (বেবি) তালতলি গিয়ে ফোন দিয়ে এনে দোকান থেকে চুলা ক্রয় করেন,আত্বসাদের টাকা আবার আত্বসাদ করা হয়,আমি স্যারের হাতে টাকা দিয়ে চলে আসছি।এভাবে বিভিন্ন ক্লাস্টারে অনেক অনিয়মের অভিযোগ আছে যা সদস্যরা ভয়ে কথা বলে না । সদস্যরা কথা বললে বলে বেশি কথা বললে সমিতি থেকে বাদ দিয়ে দিবো।