১১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
তানজিম ইসলাম :

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস এখন দৈনিক ৬০ টাকা হাজিরা পাওয়া উমেদার ফজর আলী হাতে জিম্বি

  • প্রকাশিত ০৭:৩৭:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫
  • ৫৮ বার দেখা হয়েছে

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস যেখানে প্রতিনিয়ত আনাগোনা হাজারো মানুষের ঢল চলে জমি কেনা বেচা প্রতিদিন গড়ে দলিল রেজিস্ট্রি হয় ৩০০- ৫৫০ শত দলিল রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয় কিন্তু যে কেউ দলিল করতে আসুক ফজর আলীর নামটা হয়ে যায় সবারই জানা এর মূল কারন হল মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে মৃত্য নুর ইসলামের ছেলে উমেদার ফজর আলী যোগদান করার পর থেকে গড়ে তুলেছেন বিশাল এক সিন্ডিকেট যার প্রাধন তিনি নিজেই

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যে কেউ দলিল করতে আসলে তার সিন্ডিকেটর মাধ্যমে দলিল করতে হবে তা না হলে সেই দলিল আটকিয়ে মোটা অংকের ঘুষ দাবী করে উমেদার ফজর আলী এরকম কথা বলে মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নাম না বলা এক দলিল লেখক শুধু তাই নয় বড় বড় হাউজিং কোম্পানির ম্যানেজারদের সাথে রয়েছে তার গভীর সম্পর্ক যার কারণে সেই সকল হাউজিংয়ের দলিল রেজিস্ট্রি করতে আসলে ফজর আলী মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করে নিয়ে যান তারা এতে সরকারের রাজস্ব হারালে ও নিজের পকেট ভারি করেন উমেদার ফজর আলী

এদের কাছে টাকা দিলে ভূমি অফিসের কোন কাগজ বাকি থাকলে চোখের পলকে সমাধান করে ফেলে তারা বিনিময়ে নেন বকশিশ যার আরেক নাম ঘুষ (অবশ্য সাব রেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষের আরেক নাম বকশিশ ) যেমন নামজারি, খতিয়ান, ডিসিআর, খাজনার রসিদ কিংবা ভূমি অফিসের রেকর্ডপত্র সবই হয়ে যাবে সেকেন্ডের ভিতর শুধু তাই নয় জমির কাগজে ভিটা জমিকে নালে পরিবর্তন করাও অসম্ভবকে সম্ভব হয়ে যায় ঘুষের বিনিময়ে

এসকল ঘুষ বানিজ্য করে উমেদার ফজর আলী মিরপুর শাহ আলীবাগ ধানক্ষেএের মোড়ে ৪৬/৪ নং বাড়িতে ক্রয় করেছেন কয়েকটি ফ্ল্যাট যেখানে বর্তমানে বসবাস করছেন তার পরিবার নিয়ে তা ছাড়াও নামে বেনামে রয়েছে তার অঢেল অবৈধ সম্পদের পাহাড়

উমেদার ফজর আলীকে ২৩/০৩/২০১৭ ইং তারিখে দৈনিক ৬০ টাকা মুজুরী ভিত্তিকে পিয়োন পদে নিয়োগ দেওয়া হয় যার স্মারক নং নিপ/ রেজি: শাখাঃ-৪ (ঢা: বি:)/৪২১৮
এই সাব রেজিস্ট্রি অফিসে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ফজর আলীর

এ সকল বিষয়ে দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পএিকার অফিস থেকে উমেদার ফজর আলীকে কয়েকবার ফোন করলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি

Tag :
জনপ্রিয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, সক্রিয় হবেন রাজনীতিতে

তানজিম ইসলাম :

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস এখন দৈনিক ৬০ টাকা হাজিরা পাওয়া উমেদার ফজর আলী হাতে জিম্বি

প্রকাশিত ০৭:৩৭:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস যেখানে প্রতিনিয়ত আনাগোনা হাজারো মানুষের ঢল চলে জমি কেনা বেচা প্রতিদিন গড়ে দলিল রেজিস্ট্রি হয় ৩০০- ৫৫০ শত দলিল রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয় কিন্তু যে কেউ দলিল করতে আসুক ফজর আলীর নামটা হয়ে যায় সবারই জানা এর মূল কারন হল মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে মৃত্য নুর ইসলামের ছেলে উমেদার ফজর আলী যোগদান করার পর থেকে গড়ে তুলেছেন বিশাল এক সিন্ডিকেট যার প্রাধন তিনি নিজেই

মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যে কেউ দলিল করতে আসলে তার সিন্ডিকেটর মাধ্যমে দলিল করতে হবে তা না হলে সেই দলিল আটকিয়ে মোটা অংকের ঘুষ দাবী করে উমেদার ফজর আলী এরকম কথা বলে মিরপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নাম না বলা এক দলিল লেখক শুধু তাই নয় বড় বড় হাউজিং কোম্পানির ম্যানেজারদের সাথে রয়েছে তার গভীর সম্পর্ক যার কারণে সেই সকল হাউজিংয়ের দলিল রেজিস্ট্রি করতে আসলে ফজর আলী মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করে নিয়ে যান তারা এতে সরকারের রাজস্ব হারালে ও নিজের পকেট ভারি করেন উমেদার ফজর আলী

এদের কাছে টাকা দিলে ভূমি অফিসের কোন কাগজ বাকি থাকলে চোখের পলকে সমাধান করে ফেলে তারা বিনিময়ে নেন বকশিশ যার আরেক নাম ঘুষ (অবশ্য সাব রেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষের আরেক নাম বকশিশ ) যেমন নামজারি, খতিয়ান, ডিসিআর, খাজনার রসিদ কিংবা ভূমি অফিসের রেকর্ডপত্র সবই হয়ে যাবে সেকেন্ডের ভিতর শুধু তাই নয় জমির কাগজে ভিটা জমিকে নালে পরিবর্তন করাও অসম্ভবকে সম্ভব হয়ে যায় ঘুষের বিনিময়ে

এসকল ঘুষ বানিজ্য করে উমেদার ফজর আলী মিরপুর শাহ আলীবাগ ধানক্ষেএের মোড়ে ৪৬/৪ নং বাড়িতে ক্রয় করেছেন কয়েকটি ফ্ল্যাট যেখানে বর্তমানে বসবাস করছেন তার পরিবার নিয়ে তা ছাড়াও নামে বেনামে রয়েছে তার অঢেল অবৈধ সম্পদের পাহাড়

উমেদার ফজর আলীকে ২৩/০৩/২০১৭ ইং তারিখে দৈনিক ৬০ টাকা মুজুরী ভিত্তিকে পিয়োন পদে নিয়োগ দেওয়া হয় যার স্মারক নং নিপ/ রেজি: শাখাঃ-৪ (ঢা: বি:)/৪২১৮
এই সাব রেজিস্ট্রি অফিসে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ফজর আলীর

এ সকল বিষয়ে দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পএিকার অফিস থেকে উমেদার ফজর আলীকে কয়েকবার ফোন করলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি