০৪:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পুলিশ লাইন্সের টয়লেট থেকে কনস্টেবলের মরদেহ উদ্ধার

  • প্রকাশিত ০৪:৩০:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
  • ৭ বার দেখা হয়েছে

স্বদেশ বিচিত্রা প্রতিবেদক : রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইন্সের একটি ব্যারাকের টয়লেট থেকে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

নিহত কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার পাঁচশিশা গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে। বর্তমানে তিনি বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন।

রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, রোববার সকালে শৌচাগারে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় মাসুদের মরদেহ দেখতে পান পুলিশ সদস্যরা। তিনি চিকিৎসার জন্য সম্প্রতি বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালে আসেন এবং জেলা পুলিশ লাইন্সের একটি ব্যারাকে অবস্থান করছিলেন।

ওসি বলেন, মাসুদ নিজের পরনের প্যান্ট দিয়ে শৌচাগারের এক্সস্ট ফ্যানের গ্রিলের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন। ধারণা করা হচ্ছে, রাতের কোনো এক সময় তিনি আত্মহত্যা করেন।

তিনি বলেন, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে দুপুর দেড়টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বাগমারা থানার ওসি তৌহিদুল ইসলাম জানান, মাসুদ রানা পারিবারিক টানাপড়েনের মধ্যে ছিলেন। স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
স্বদেশ বিচিত্রা/এআর

Tag :
জনপ্রিয়

গোমস্তাপুরে রক্তদানে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন চাঁপাই ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনের সদস্য শাওন

পুলিশ লাইন্সের টয়লেট থেকে কনস্টেবলের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত ০৪:৩০:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

স্বদেশ বিচিত্রা প্রতিবেদক : রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইন্সের একটি ব্যারাকের টয়লেট থেকে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

নিহত কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার পাঁচশিশা গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে। বর্তমানে তিনি বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন।

রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, রোববার সকালে শৌচাগারে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় মাসুদের মরদেহ দেখতে পান পুলিশ সদস্যরা। তিনি চিকিৎসার জন্য সম্প্রতি বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালে আসেন এবং জেলা পুলিশ লাইন্সের একটি ব্যারাকে অবস্থান করছিলেন।

ওসি বলেন, মাসুদ নিজের পরনের প্যান্ট দিয়ে শৌচাগারের এক্সস্ট ফ্যানের গ্রিলের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন। ধারণা করা হচ্ছে, রাতের কোনো এক সময় তিনি আত্মহত্যা করেন।

তিনি বলেন, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে দুপুর দেড়টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বাগমারা থানার ওসি তৌহিদুল ইসলাম জানান, মাসুদ রানা পারিবারিক টানাপড়েনের মধ্যে ছিলেন। স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
স্বদেশ বিচিত্রা/এআর