০৩:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শেখ নাজমুল :

বিআইডব্লিউটিতে লীগ সরকারের নিয়োগ প্রাপ্ত পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী বেপরোয়া কমিশন বানিজ্যর কারণে অতিষ্ঠ কর্মকর্তারা

  • প্রকাশিত ০৩:৫০:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
  • ৮৬ বার দেখা হয়েছে

বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নেন মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী লীগ সরকারের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ও তাঁর অবৈধ টাকার প্রভাবে উক্ত পদে চাকরী টি হাতিয়ে নেওয়ার
গুরতর অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর বিরুদ্ধে সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম এর যোগসাজশে।
সুত্র যানা যায়
পতিত লীগসরকারে আমলে
ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার ঘুষের মাধ্যমে অজগ্য অদ্যক্ষ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নেয় তার অবৈধ টাকায় ও লীগ সরকারের মন্ত্রী দের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে। পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নিয়ে বনে জান কোটি কোটি টাকার মালিক।তার নেতৃত্ব চলে কমিশন বানিজ্য। ঘুষ দুনীতির কারণে ডুপতে বসেছে বিআইডব্লিউটিসির উন্নয়ন মুলক কর্মকাণ্ড। শুধু মাত্র তার আর্থিক অনিয়ম দুনীতি কারণে। এই ভাবে চলতে থাকলে অচিরেই ধংর্শ হয়ে যাবে বিআইডব্লিউটির সকল কার্যক্রম। কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন দিতে হিম শিম ক্ষেতে হবে।
সুত্রে যানা যায় গত ২৯ আগষ্ট ২০২০ সালে বিআইডব্লিউটিসির নৌ- অধীক্ষক পদের জন্য নিয়োগ বিঙ্গপ্তী প্রকাশ করে চীফ পার্সোনেল ম্যানেজার মানসুরা আর্হমেদ এর সাক্ষরিত পত্রিকা বিঙ্গপ্তীর মাধ্যমে ।উক্ত পদের বিপরীতে ৪২ জন প্রাথী আবেদন করেন ২০/২/২০২১ সালে নৌ অধীক্ষক পদে মৌখিক পরীক্ষায় ১ নং আবু হায়াত আশরাফুল আলম (২) আশিকুর রহমান (৩) মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী (৪) কামাল হোসেন ও (৫) নাম্বারে শাহ আল ইমরান হাসান সহ পাঁচ জনকে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তির্ন করেন নিয়োগ কমিটি। একনং প্রথী ও দুই নং প্রাথী কে ডিঙিয়ে নিয়োগ কমিটি অনিয়ম দুনীতির মাধ্যমে কোটি টাকার বিনিময়ে তিন নং প্রাথী মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে ক্ষমতার অপব্যবহার করে শুধু মাত্র আর্থিক সুবিধা নিয়ে অজোগ্য ব্যাক্তিকে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম ও নিয়োগ কমিটির সদস্য সাবেক পরিচালক কারিগরি মহা ঘুষখোর রাশেদুল ইসলাম কমিটির অন্য সদস্য আ. ন. ম. বজলুর রশীদ. যুগ্মসচিব নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সহ নিয়োগ কমিটি। নাম প্রকাশ না করার সর্তে বিআইডব্লিউটিসির একাধিক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে কে জানান পতিত লীগ সরকারের নৌপরিবহন প্রতি মন্ত্রীর স্ত্রীকে দুই কোটি টাকা ও সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম কে এক কোটি নিয়োগ কমিটির সদস্য দের কে চল্লিশ লক্ষ টাকা ঘুষ দুনীতি বিনিময়ে উক্ত পদের চাকরিটি হাতিয়ে নেন মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী। সুত্র মতে আরও যানা যায় যে নিয়োগ কমিটি আগেই হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে প্রশ্ন দিয়েও রিটেন পরিক্ষা ও ভাইবা পরিক্ষায় অনেকের থেকে পিছিয়ে ছিল এতে করে বোঝা যায় তার মেধার পরিচয়।শুধু মাত্র আর্থিক সুবিধা দিয়ে ও লীগ সরকারের দাপটে চাকরি টি পেয়ে যায়। বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক ( অর্থ) চলতি দায়িত্ব পদটি বাগীয়ে নেওয়ার পরে তাঁকে আর পিছি ফিরে তাকাতে হয়নী। চেয়ারে বসে চলে রমরমা ঘুষও কমিশন বানিজ্য। বিভিন্ন ক্ষাতে অর্থ বরাদ্দর নামে ১০/. ঘুষের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ নিতে হয় সকল শাখার কর্মকর্তা দেরকে বলে একাধিক সুত্র যানা যায় । সুত্রে আরও যানা যায় যে বিআইডব্লিউটির জমাকৃত অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর রেখে তাঁর নিজের জন্য অতিরিক্ত দুই পারচ্ছেন কমিশন বানিজ্য করে হাতিয়ে নিচ্ছেন প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা। সুত্র আরও যানা যায় ভুয়া বিল ভাও চারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার বিল তুলে সমূদয় টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। পতিত সরকারের দোসরদের চাকরি থেকে বিতারিত করা হলেও এখনো বহাল তরিয়াতে বিআইডব্লিউটিসিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দেদারসে তিনি । তার নেতৃত্বে চলছে ঘুষ দুনীতির মহা উৎসব। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে জিম্মি করে রেখেছেন তিনি তাঁর ঘুষ দুনীতির বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহসও পাননা। যে সকল কর্মকর্তা গন তাঁর অনৈতিক কর্মকান্ডে বিষয়ে প্রতিবাদ করতে চাইলে তাদের কে হতে হয় বিভিন্ন ভাবে নাজেহাল যে কারণে তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননা বলে খোজ নিয়ে যানাযায় । বিআইডব্লিউটিসিতে ঘুষ দুনীতি সর্গরাজ্যে পরিনত করেছেন তিনি। এখনী তার দুর্নীতি থামাতে না পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে অচিরেই।
অভিযোগ রয়েছে অবৈধ নিয়োগ প্রাপ্ত স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল এক নিকট থেকে প্রতিমাসে মাসহারা নিয়ে বিআইডব্লিউটিসির আইন কর্মকর্তাদের কে তাঁর বিরুদ্ধে বিঙ্গ আদালতে বিরোধিতা না করতে প্রভাবিত করে আসছে
তিনি যে কারণে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ কে বৃদ্ধা আঙুল দেখিয়ে চাকরি করে যাচ্ছেন বহাল তরিয়াতে স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল। দুর্নীতির মহাগ্রোসে পরিনত করেছে পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী। সৈরাচারী পতিত লীগ সরকার পতন হলেও লীগ সরকারের দোসর পরিচালক অর্থ ও স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দেদারসে। এ যেন দেখা’র কেউ নেই। অনেক কর্মকর্তা কর্মচারীরা মনে করেছিলেন সৈরাচারী লীগ সরকারের পতনের পরে
পরিচালক অর্থ ও স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল এর পতন হবে অথচ তারা বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন দেদারসে তাদের থামাবেকে।
বর্তমান নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব এর সাথে রয়েছে নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কারণ তাঁর দেশের বাড়ি চিটাগং ও সচিব এর বাড়িও একই এলাকায় যে কারণে বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন হর হামেশেই। তাঁর চাকরী পেয়েছিলেন লীগ সরকারের ক্ষমতার দাপটে ও অবৈধ টাকার প্রভাবে। বর্তমান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা দের কাছে নিজেকে বলে থাকেন বি এন পি পন্থী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে রয়েছে নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তার। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের একটাই দাবী মহা ঘুষখোর পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী নিয়োগ সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই করলে থলের বেড়াল বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন তারা। উক্ত অভিযোগ এর বিষয় পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী মোবাইল ফোনে ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করার কারণে তার কোন মতামত পাওয়া যায়নি।

Tag :
জনপ্রিয়

পাইকগাছা-সাতক্ষীরা সড়কের বাঁকা ব্রীজটি চরম ঝুকিতে; ভারি যানবাহন চলাচল বন্ধ

শেখ নাজমুল :

বিআইডব্লিউটিতে লীগ সরকারের নিয়োগ প্রাপ্ত পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী বেপরোয়া কমিশন বানিজ্যর কারণে অতিষ্ঠ কর্মকর্তারা

প্রকাশিত ০৩:৫০:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নেন মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী লীগ সরকারের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ও তাঁর অবৈধ টাকার প্রভাবে উক্ত পদে চাকরী টি হাতিয়ে নেওয়ার
গুরতর অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর বিরুদ্ধে সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম এর যোগসাজশে।
সুত্র যানা যায়
পতিত লীগসরকারে আমলে
ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার ঘুষের মাধ্যমে অজগ্য অদ্যক্ষ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নেয় তার অবৈধ টাকায় ও লীগ সরকারের মন্ত্রী দের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে। পরিচালক অর্থ পদটি বাগীয়ে নিয়ে বনে জান কোটি কোটি টাকার মালিক।তার নেতৃত্ব চলে কমিশন বানিজ্য। ঘুষ দুনীতির কারণে ডুপতে বসেছে বিআইডব্লিউটিসির উন্নয়ন মুলক কর্মকাণ্ড। শুধু মাত্র তার আর্থিক অনিয়ম দুনীতি কারণে। এই ভাবে চলতে থাকলে অচিরেই ধংর্শ হয়ে যাবে বিআইডব্লিউটির সকল কার্যক্রম। কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন দিতে হিম শিম ক্ষেতে হবে।
সুত্রে যানা যায় গত ২৯ আগষ্ট ২০২০ সালে বিআইডব্লিউটিসির নৌ- অধীক্ষক পদের জন্য নিয়োগ বিঙ্গপ্তী প্রকাশ করে চীফ পার্সোনেল ম্যানেজার মানসুরা আর্হমেদ এর সাক্ষরিত পত্রিকা বিঙ্গপ্তীর মাধ্যমে ।উক্ত পদের বিপরীতে ৪২ জন প্রাথী আবেদন করেন ২০/২/২০২১ সালে নৌ অধীক্ষক পদে মৌখিক পরীক্ষায় ১ নং আবু হায়াত আশরাফুল আলম (২) আশিকুর রহমান (৩) মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী (৪) কামাল হোসেন ও (৫) নাম্বারে শাহ আল ইমরান হাসান সহ পাঁচ জনকে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তির্ন করেন নিয়োগ কমিটি। একনং প্রথী ও দুই নং প্রাথী কে ডিঙিয়ে নিয়োগ কমিটি অনিয়ম দুনীতির মাধ্যমে কোটি টাকার বিনিময়ে তিন নং প্রাথী মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে ক্ষমতার অপব্যবহার করে শুধু মাত্র আর্থিক সুবিধা নিয়ে অজোগ্য ব্যাক্তিকে নিয়োগ দিয়েছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম ও নিয়োগ কমিটির সদস্য সাবেক পরিচালক কারিগরি মহা ঘুষখোর রাশেদুল ইসলাম কমিটির অন্য সদস্য আ. ন. ম. বজলুর রশীদ. যুগ্মসচিব নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সহ নিয়োগ কমিটি। নাম প্রকাশ না করার সর্তে বিআইডব্লিউটিসির একাধিক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে কে জানান পতিত লীগ সরকারের নৌপরিবহন প্রতি মন্ত্রীর স্ত্রীকে দুই কোটি টাকা ও সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম কে এক কোটি নিয়োগ কমিটির সদস্য দের কে চল্লিশ লক্ষ টাকা ঘুষ দুনীতি বিনিময়ে উক্ত পদের চাকরিটি হাতিয়ে নেন মোহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী। সুত্র মতে আরও যানা যায় যে নিয়োগ কমিটি আগেই হাসেমুর রহমান চৌধুরী কে প্রশ্ন দিয়েও রিটেন পরিক্ষা ও ভাইবা পরিক্ষায় অনেকের থেকে পিছিয়ে ছিল এতে করে বোঝা যায় তার মেধার পরিচয়।শুধু মাত্র আর্থিক সুবিধা দিয়ে ও লীগ সরকারের দাপটে চাকরি টি পেয়ে যায়। বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক ( অর্থ) চলতি দায়িত্ব পদটি বাগীয়ে নেওয়ার পরে তাঁকে আর পিছি ফিরে তাকাতে হয়নী। চেয়ারে বসে চলে রমরমা ঘুষও কমিশন বানিজ্য। বিভিন্ন ক্ষাতে অর্থ বরাদ্দর নামে ১০/. ঘুষের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ নিতে হয় সকল শাখার কর্মকর্তা দেরকে বলে একাধিক সুত্র যানা যায় । সুত্রে আরও যানা যায় যে বিআইডব্লিউটির জমাকৃত অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর রেখে তাঁর নিজের জন্য অতিরিক্ত দুই পারচ্ছেন কমিশন বানিজ্য করে হাতিয়ে নিচ্ছেন প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা। সুত্র আরও যানা যায় ভুয়া বিল ভাও চারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার বিল তুলে সমূদয় টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। পতিত সরকারের দোসরদের চাকরি থেকে বিতারিত করা হলেও এখনো বহাল তরিয়াতে বিআইডব্লিউটিসিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দেদারসে তিনি । তার নেতৃত্বে চলছে ঘুষ দুনীতির মহা উৎসব। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে জিম্মি করে রেখেছেন তিনি তাঁর ঘুষ দুনীতির বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহসও পাননা। যে সকল কর্মকর্তা গন তাঁর অনৈতিক কর্মকান্ডে বিষয়ে প্রতিবাদ করতে চাইলে তাদের কে হতে হয় বিভিন্ন ভাবে নাজেহাল যে কারণে তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননা বলে খোজ নিয়ে যানাযায় । বিআইডব্লিউটিসিতে ঘুষ দুনীতি সর্গরাজ্যে পরিনত করেছেন তিনি। এখনী তার দুর্নীতি থামাতে না পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে অচিরেই।
অভিযোগ রয়েছে অবৈধ নিয়োগ প্রাপ্ত স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল এক নিকট থেকে প্রতিমাসে মাসহারা নিয়ে বিআইডব্লিউটিসির আইন কর্মকর্তাদের কে তাঁর বিরুদ্ধে বিঙ্গ আদালতে বিরোধিতা না করতে প্রভাবিত করে আসছে
তিনি যে কারণে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ কে বৃদ্ধা আঙুল দেখিয়ে চাকরি করে যাচ্ছেন বহাল তরিয়াতে স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল। দুর্নীতির মহাগ্রোসে পরিনত করেছে পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী। সৈরাচারী পতিত লীগ সরকার পতন হলেও লীগ সরকারের দোসর পরিচালক অর্থ ও স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দেদারসে। এ যেন দেখা’র কেউ নেই। অনেক কর্মকর্তা কর্মচারীরা মনে করেছিলেন সৈরাচারী লীগ সরকারের পতনের পরে
পরিচালক অর্থ ও স্বদেশ প্রাসাদ মন্ডল এর পতন হবে অথচ তারা বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন দেদারসে তাদের থামাবেকে।
বর্তমান নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব এর সাথে রয়েছে নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কারণ তাঁর দেশের বাড়ি চিটাগং ও সচিব এর বাড়িও একই এলাকায় যে কারণে বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন হর হামেশেই। তাঁর চাকরী পেয়েছিলেন লীগ সরকারের ক্ষমতার দাপটে ও অবৈধ টাকার প্রভাবে। বর্তমান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা দের কাছে নিজেকে বলে থাকেন বি এন পি পন্থী এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে রয়েছে নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তার। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীদের একটাই দাবী মহা ঘুষখোর পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী নিয়োগ সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই করলে থলের বেড়াল বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন তারা। উক্ত অভিযোগ এর বিষয় পরিচালক অর্থ মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী মোবাইল ফোনে ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করার কারণে তার কোন মতামত পাওয়া যায়নি।