উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রাজিউল আহসান, দুর্গাপুর ও সভাপতি, উপজেলা মনিটরিং কমিটি, মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন,দুর্গাপুর, নেত্রকোনা মাওলানা হুসাইন আহমেদ কে শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য আবেদন পত্র অগ্রায়ান ও স্বাক্ষর প্রদান করেন। কিন্তু পরবর্তীতে জানা যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনে নেত্রকোনার উপ-পরিচালক শফিকুর রহমান সরকার মাওলানা হুসাইন আহমেদ কে চাকুরী দেননি। শিক্ষকের বেতন চালু বন্ধ রাখার বিষয়টি সম্পূর্ণ উপপরিচালকের উপর নির্ভর করে এবং তারই প্রত্যয়নের মাধ্যমে কেন্দ্রের শিক্ষকের বেতন চালু ও বন্ধ রাখার হয়। উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে সে আমার উপর মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে উপ-পরিচালক শফিকুর রহমান সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি জানিয়েছেন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না, নিয়োগের আবেদনপত্র এবং কোন সুপারিশ আমার কাছে আসেনি। এদিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর আজিজুল হক প্রতিষ্ঠান থেকে চলে গেলেও এতদিন পর আজিজুল হকের নামে ব্যাংকে বেতন চালু থাকায় । তিনি উঠে পড়ে লেগেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বিভিন্ন দপ্তরে নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন তত্ত্ব দিয়ে অভিযোগ দিচ্ছেন। তাই নজরুল ইসলাম এই মিথ্যাচার বানোয়াট অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে চাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে সঠিক তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন।