বাংলাদেশ জাতীয়বাদী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের মেয়াদ মিয়াদত্তীর্ণ কমেডি পূর্ণ গঠনের দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থানকর্মসূচি। বাংলাদেশ মুখ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির ।যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নুর আহমদ বলেন।
অত্যন্ত বিনয়ের সাথে আপনার অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে জানাচ্ছি যে, বিগত ২০১৪ সালে গঠিত জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি ইতোমধ্যে এক যুগ (১২ বছর) অতিক্রম করেছে। বারবার দাবি জানানো সত্ত্বেও এবং আপনার বরাবরে তিন তিনবার আবেদন প্রেরণের পরও যখন কমিটি পুনর্গঠন ।হচ্ছে না, তখন আমরা আমাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। ২০১৪ সালের গঠিত কমিটির সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান দীর্ঘদিন ধরে অসাংগঠনিক, অনৈতিক ও হঠকারী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। একইসাথে আমরা যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের দায়িত্বশীল সদস্য তাদেরকে কৌশলে এবং দুর্ব্যবহার করে সরিয়ে দিয়ে অমুক্তিযোদ্ধা অথবা তাদের পছন্দসই লোকজনদেরকে এনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে আপনার কাছে বারবার আবেদন জানানোর পাশাপাশি বিএনপি জাতীয় কমিটির সদস্য ও অন্যান্যদের অবহিত করেছি।
গত বছর (২০২৪) ডিসেম্বর মাসে আমরা ইশতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাদেক আহমেদ খানের অনৈতিক ও অপতৎপরতা নিয়ে আলোচনার জন্য আমরা বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য জননেতা মির্জা আব্বাসের শরণাপন্ন হই। সেখানে লিখিতভাবে আমরা মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সম্পর্কে কিছু অভিযোগ উপস্থাপন করি। তিনি উক্ত আবেদনটি পাঠ করেন এবং আমাদের মৌখীক বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শোনেন। অতপর বলেন বিষয়টিকে আরো সুন্দর করে আপনার (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) বরাবরে একটি পূর্ণাঙ্গ আবেদন করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন- “আমি শীঘ্রই লন্ডন যাচ্ছি, আমি আপনাদের এই আবেদন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের হাতে পৌছে দিব।” আমরা তার পরামর্শ মোতাবেক ২৪/১২/২০২৪ তারিখে আপনার বরাবরেআবেদনটি লেখে এবং তার হাতে অর্পণ করি। তার একটি কপি আমরা বিএনপি দপ্তরে জমা দেই এবং একটি কপি আপনার বরাবরে সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানাই।
সেখানে আমরা উল্লেখ্য করেছিলাম- ইশতিয়াক আজিজ উলফাত বাংলাদেশ ও আমেরিকার দ্বৈত নাগরিক। তিনি স্বাধীনতাত্তোর শেখ মুজিবের ছেলে শেখ কামালের বডিগার্ড হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগ আছে। সর্বোপরি তিনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তৎকালীন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও আওয়ামী নেত্রী সাজেদা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হিসেবে
