০৯:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাতকানিয়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় আটকৃত যুবকের পরিবারের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • প্রকাশিত ১০:১৭:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
  • ৮২ বার দেখা হয়েছে

সাতকানিয়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় আটকৃত যুবকের পরিবারের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করছে ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবার। এতে লিখিত বক্তব্যে পারভীন আখতার বলেন, আমার বাড়ি
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার কালিয়াইশের রসুলাবাদ এলাকায় শিহাবের সাথে প্রায় দেড় বছর ধরে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে মেয়েকে একাধিকবার ধর্ষণ করে সে। ইতিমধ্যে বিয়ের চাপ সৃষ্টি করলে সে বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।  স্থানীয়রা তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেন। এরপর থেকে আমারা মা-বাবা ও আত্মীয় স্বজনকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিতে থাকে।

লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, অভিযোগে শহিদুল ইসলাম শিহাব (১৯) কে রোববার (৩০ জুন) রাতে আমার নিজ বাড়িতে মেয়ের সাথে মিলামিশা অবস্থায় স্থানীয়রা শিহাবে ধরে মৌলভীর দোকান নিয়ে আসেন। শহিদুল ইসলাম  শিহাব উপজেলার কালিয়াইশ ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাটগড় বিওসির মোড় এলাকার মো. রমজান আলীর ছেলে। এ ঘটনায় কিশোরীর মা বাদী হয়ে সোমবার (৩০ জুন) গ্রেপ্তারের একই রাতে ঐ ধর্ষককে একমাত্র আসামি করে সাতকানিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ভিকটিম কিশোরী ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসির ফল প্রত্যাশী। বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারি হাসপাতালে রিসেপশনিস্ট হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
বিগত দেড় বছর আগে শহিদুল ইসলাম শিহাবের সাথ ওই কিশোরীর পরিচয় হয়। এ সম্পর্ক পরে প্রেম পর্যন্ত গড়ায়। প্রেমের সূত্রে উভয়েই পার্বত্য জেলা বান্দরবান শহরসহ বিভিন্নস্থানে বেড়াতে যেত। সেখানে শহিদুল ইসলাম শিহাব শারীরিক সম্পর্কে জড়িত হতে চাইলে কিশোরী প্রথমে বাঁধা দেয়।
পরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীর বাপের বাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে বাধ্য করা হত। সর্বশেষ রোববার (২৯ জুন) ওই কিশোরীর মা’সহ পরিবারের সকল সদস্য নানার বাড়িতে বেড়াতে গেলে রাতে সুযোগ বুঝে কিশোরীর ঘরে ঢুকে পূর্বের ন্যায় শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন শহিদুল ইসলাম শিহাব স্থানীয় জনসাধারণ বিষয়টি নিশ্চিত হলে শহিদুল ইসলাম শিহাব পালিয়ে যেতে চাইলে উত্তেজিত জনতা তাকে আটক করে। আটকের পর ছেলেটাকে জনরোষ থেকে রক্ষায় দ্রুত স্থানীয় বিশিষ্ট সমাজ সেবক কামাল উদ্দিন, ব্যবসায়ী ইউসুফ সওদাগর, মেয়ে মামা আবদুল মোমেন মৌলভীর দোকান ইউসুফ সওদাগরের হোটেলের সামনে নিয়ে আসে পরে পরিবারের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও কেউ আসেনি। পরে সাতকানিয়া থানার সাথে যোগাযোগ করলে এস আই ইদ্রিসের নেতৃত্বে একটি ফোর্স এসে আটক করে নিয়ে যায়। সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় তুলে দেন শহিদুল ইসলাম শিহাবকে। সে নিজেই ধর্ষেন কথা উপস্থিত জনতার সামনে স্বীকারোক্তি দেন। এবং বিয়ে করতে রাজিও ছিলেন। পরিবারের চাপে বিয়ে করতে পারেনি।
পরে কিশোরী তাকে প্রলোভন না করে বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিহাব বিয়ে করবে না বলে ঘর ত্যাগ করে চলে যায়। বিষয়টি মেয়ের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার পর থানায় মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন কিশোরীর মা।

কিশোরীর মা জানান, আমার মেয়ের সাথে শিহাব প্রথমে প্রেমের সম্পর্ক, পরে বিয়ের প্রলোভনে একাধিক বার ধর্ষণ করে। এখন বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। মা হিসেবে বিষয়টি আমি মানতে পারছি না। এজন্য থানায় মামলা করেছি, যেন ধর্ষক ও প্রতারককে গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়ার হয়। সামাজে এমন ঘটনা না ঘটে আর প্রত্যেক ধর্ষক যেনো এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো যারা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শহিদুল ইসলাম  শিহাবকে জনরোষের কবল থেকে জীবন রক্ষা করে নিরাপদে আইনের নিকট সোপর্দ করলো। সেই শহিদুল ইসলাম  শিহাবের মা নাগিস সুলতানার ৫ জুলাই  চাঁটগার সংবাদসহ কিছু অনলাইন গণমাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে মনগড়া বানোয়াট অসত্য মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সংবাদ প্রচার করলো এবং আমাদের পরিবারকে মামলা তুলে নিতে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
যা দৃষ্টি গোচর হয়েছে এলাকার সচেতনতা নাগরিকের নিকট। তাই এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের ভাষা নেই। এলাকার নিরপরাধ মানুষের নামে এমন কুরুচিপূর্ণ বিতর্কিত মনগড়া সংবাদ প্রচার করায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ জনগণ। সাংবাদিকগণ জাতির বিবেক, আপনাদের নিকট যাচাই-বাছাই ব্যথিত এমন সংবাদ প্রচার আশা করিনি। ভবিষ্যতে জনস্বার্থে মিথ্যা পরিহার করে সঠিক ও নির্ভুল সংবাদ প্রচার করবেন বলে আশাকরছি।

কিশোরীর মা আরো জানান, আমাকে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে ছেলের মা নাগিস সুলতানা  বলেন সেই ১০ লাখ টাকা ক্ষতি পূরণ দিতে হলে দেবে তবুও ছেলেকে বিয়ে দিবেনা। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ধর্ষনের মামলা হয়েও ধামাচাপা দিত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ছেলের পরিবার আরো বলেন যারা তাদের (ধর্ষিতা)’র পরিবারকে সহযোগিতা করবে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দেশ ছাড়া করার হুমকি দিচ্ছে। আমি একজন সহজসরল নিরীহ মানুষ আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সাংবাদিক, প্রশাসনসহ দেশবাসীর কাছে ধর্ষনের সুষ্ঠু বিচার চাই। ধর্ষকের পরিবার প্রভাবশালী ও সম্পদয়ালী হওয়ায়  কোটি টাকার বিনিময়ে প্রভাব বিস্তার করে মামলা  তুলে নেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এছাড়াও উপস্থিত সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন পারভীন আখতার, আম্বীয়া খাতুন, ইউছুপ চৌধুরী, শামীমা আক্তার, রিমু আক্তার প্রমূখ।

Tag :
জনপ্রিয়

ফেনীতে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় আতঙ্কিত জনজীবন।

সাতকানিয়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় আটকৃত যুবকের পরিবারের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত ১০:১৭:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

সাতকানিয়ায় বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় আটকৃত যুবকের পরিবারের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করছে ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবার। এতে লিখিত বক্তব্যে পারভীন আখতার বলেন, আমার বাড়ি
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার কালিয়াইশের রসুলাবাদ এলাকায় শিহাবের সাথে প্রায় দেড় বছর ধরে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে মেয়েকে একাধিকবার ধর্ষণ করে সে। ইতিমধ্যে বিয়ের চাপ সৃষ্টি করলে সে বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।  স্থানীয়রা তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেন। এরপর থেকে আমারা মা-বাবা ও আত্মীয় স্বজনকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিতে থাকে।

লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, অভিযোগে শহিদুল ইসলাম শিহাব (১৯) কে রোববার (৩০ জুন) রাতে আমার নিজ বাড়িতে মেয়ের সাথে মিলামিশা অবস্থায় স্থানীয়রা শিহাবে ধরে মৌলভীর দোকান নিয়ে আসেন। শহিদুল ইসলাম  শিহাব উপজেলার কালিয়াইশ ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাটগড় বিওসির মোড় এলাকার মো. রমজান আলীর ছেলে। এ ঘটনায় কিশোরীর মা বাদী হয়ে সোমবার (৩০ জুন) গ্রেপ্তারের একই রাতে ঐ ধর্ষককে একমাত্র আসামি করে সাতকানিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ভিকটিম কিশোরী ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসির ফল প্রত্যাশী। বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারি হাসপাতালে রিসেপশনিস্ট হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
বিগত দেড় বছর আগে শহিদুল ইসলাম শিহাবের সাথ ওই কিশোরীর পরিচয় হয়। এ সম্পর্ক পরে প্রেম পর্যন্ত গড়ায়। প্রেমের সূত্রে উভয়েই পার্বত্য জেলা বান্দরবান শহরসহ বিভিন্নস্থানে বেড়াতে যেত। সেখানে শহিদুল ইসলাম শিহাব শারীরিক সম্পর্কে জড়িত হতে চাইলে কিশোরী প্রথমে বাঁধা দেয়।
পরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কিশোরীর বাপের বাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে বাধ্য করা হত। সর্বশেষ রোববার (২৯ জুন) ওই কিশোরীর মা’সহ পরিবারের সকল সদস্য নানার বাড়িতে বেড়াতে গেলে রাতে সুযোগ বুঝে কিশোরীর ঘরে ঢুকে পূর্বের ন্যায় শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন শহিদুল ইসলাম শিহাব স্থানীয় জনসাধারণ বিষয়টি নিশ্চিত হলে শহিদুল ইসলাম শিহাব পালিয়ে যেতে চাইলে উত্তেজিত জনতা তাকে আটক করে। আটকের পর ছেলেটাকে জনরোষ থেকে রক্ষায় দ্রুত স্থানীয় বিশিষ্ট সমাজ সেবক কামাল উদ্দিন, ব্যবসায়ী ইউসুফ সওদাগর, মেয়ে মামা আবদুল মোমেন মৌলভীর দোকান ইউসুফ সওদাগরের হোটেলের সামনে নিয়ে আসে পরে পরিবারের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করা হলেও কেউ আসেনি। পরে সাতকানিয়া থানার সাথে যোগাযোগ করলে এস আই ইদ্রিসের নেতৃত্বে একটি ফোর্স এসে আটক করে নিয়ে যায়। সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় তুলে দেন শহিদুল ইসলাম শিহাবকে। সে নিজেই ধর্ষেন কথা উপস্থিত জনতার সামনে স্বীকারোক্তি দেন। এবং বিয়ে করতে রাজিও ছিলেন। পরিবারের চাপে বিয়ে করতে পারেনি।
পরে কিশোরী তাকে প্রলোভন না করে বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিহাব বিয়ে করবে না বলে ঘর ত্যাগ করে চলে যায়। বিষয়টি মেয়ের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার পর থানায় মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন কিশোরীর মা।

কিশোরীর মা জানান, আমার মেয়ের সাথে শিহাব প্রথমে প্রেমের সম্পর্ক, পরে বিয়ের প্রলোভনে একাধিক বার ধর্ষণ করে। এখন বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। মা হিসেবে বিষয়টি আমি মানতে পারছি না। এজন্য থানায় মামলা করেছি, যেন ধর্ষক ও প্রতারককে গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়ার হয়। সামাজে এমন ঘটনা না ঘটে আর প্রত্যেক ধর্ষক যেনো এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো যারা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শহিদুল ইসলাম  শিহাবকে জনরোষের কবল থেকে জীবন রক্ষা করে নিরাপদে আইনের নিকট সোপর্দ করলো। সেই শহিদুল ইসলাম  শিহাবের মা নাগিস সুলতানার ৫ জুলাই  চাঁটগার সংবাদসহ কিছু অনলাইন গণমাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে মনগড়া বানোয়াট অসত্য মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সংবাদ প্রচার করলো এবং আমাদের পরিবারকে মামলা তুলে নিতে হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
যা দৃষ্টি গোচর হয়েছে এলাকার সচেতনতা নাগরিকের নিকট। তাই এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের ভাষা নেই। এলাকার নিরপরাধ মানুষের নামে এমন কুরুচিপূর্ণ বিতর্কিত মনগড়া সংবাদ প্রচার করায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ জনগণ। সাংবাদিকগণ জাতির বিবেক, আপনাদের নিকট যাচাই-বাছাই ব্যথিত এমন সংবাদ প্রচার আশা করিনি। ভবিষ্যতে জনস্বার্থে মিথ্যা পরিহার করে সঠিক ও নির্ভুল সংবাদ প্রচার করবেন বলে আশাকরছি।

কিশোরীর মা আরো জানান, আমাকে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে ছেলের মা নাগিস সুলতানা  বলেন সেই ১০ লাখ টাকা ক্ষতি পূরণ দিতে হলে দেবে তবুও ছেলেকে বিয়ে দিবেনা। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ধর্ষনের মামলা হয়েও ধামাচাপা দিত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ছেলের পরিবার আরো বলেন যারা তাদের (ধর্ষিতা)’র পরিবারকে সহযোগিতা করবে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দেশ ছাড়া করার হুমকি দিচ্ছে। আমি একজন সহজসরল নিরীহ মানুষ আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সাংবাদিক, প্রশাসনসহ দেশবাসীর কাছে ধর্ষনের সুষ্ঠু বিচার চাই। ধর্ষকের পরিবার প্রভাবশালী ও সম্পদয়ালী হওয়ায়  কোটি টাকার বিনিময়ে প্রভাব বিস্তার করে মামলা  তুলে নেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এছাড়াও উপস্থিত সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন পারভীন আখতার, আম্বীয়া খাতুন, ইউছুপ চৌধুরী, শামীমা আক্তার, রিমু আক্তার প্রমূখ।