গাজীপুরের শ্রীপুরে অবরুদ্ধ বিজেপির গুলিতে ৬ আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত অর্ধশতাধিক।
হেলিকপ্টার দিয়ে উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে সেনা সদস্যদের সহায়তায় সড়ক যোগে উদ্ধার, বিজিবি দুটি জিপ গাড়িত ও ২টি বাসে আগুন। সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় সৌখিন পরিবহন বাসে হালুয়াঘাট থেকে ঢাকা যাবার পথে বর্ডারগার্ড (বিজিবি) বহনকারী ২টি বাসে থাকা ৮০ জন বিজিবি সদস্যকে আটক করে আন্দোলনকারীরা। খবর পেয়ে আশপাশ থেকে বিপুল সংখ্যক আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা এসে বিজিবি সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখে। হঠাৎই আত্নরক্ষার্থে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে উদ্দেশ্য করে মুহুমুহু গুলি চালায় বিজিবি সদস্যরা। গুলিতে ৬ জন আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক।
সোমবার শেষ বিকেলে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধারের জন্য ৩/৪টি হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলের উপর দিয়ে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়। এসময় হাজার হাজার আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার বিক্ষোভের মুখে হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। পরে সেনা সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বিজিবির সদস্য সড়ক পথে ঘটনাস্থলে এসে হাজার হাজার আন্দোলনকারীদের ওপর মুহুমুহু গুলি ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় ।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা বিজিবির বহনকারী ২টি বাস এবং বিজিবিকে উদ্ধার করতে আসা ২টি জিপ গাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বলিয়ে দেয়।এ ঘটনায় দুপুরের পর থেকে আশপাশের এলাকার পরিবেশ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
বিজেপির গুলিতে নিহতরা হলেন, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার মৃত আসাদের ছেলে সিফাতউল্লাহ (২২), শ্রীপুর পৌর এলাকার একটি মাদ্রাসার অধ্যায়নরত ছাত্র, শ্রীপুর পৌরসভার ৮নম্বর ওয়ার্ডের দারোগারচালা গ্রামের শুক্কুর আলমের ছেলে শরীর আহমেদ (২০), ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার তাজুল ইসলামের ছেলে কাওসার (২৮), ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার আব্দুল হাইয়ের ছেলে জুয়েল মৃধা (৩০)ও অজ্ঞাত নামা আরো দুইজনসহ মোট ৬ জন নিহত হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আজাহার (৩০), ফারুক (২৬), মারুফ (১৯), ইদ্রিস (৩০), রিয়াজ (২৪), স্বপন (৩৫), বাবুল (২১), জাকির (৫২), শামীম (৩০), রায়হান (২৮)সহ অজ্ঞাত নামা কমপক্ষে অর্ধশতাধিক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে। আহতরা মাওনা চৌরাস্তা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আহতদের মধ্যে মুমূর্ষ অবস্থায় কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা মেডিকেল সেন্টারের ব্যবস্থাপক মো. ওবায়দুল্লাহ জানান,এপর্যন্ত গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত অবস্থায় পাঁচজনের মরদেহ এসেছে। তাদের মধ্যে তিনজনের নাম পরিচয় জানাগেছে। অপর দুজনের পরিচয় সনাক্ত হয়নি। এছাড়াও একজনের মরদেহ উপজেলা মাওনা এলাকায় তার আত্নীয় আরিফ সরকারের বাড়িতে নেয়া হয়েছে। এছাড়াও এ হাসপাতাল থেকে গুলিবিদ্ধ ২২ জনসহ সর্বমোট ৫০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ জারিন ফারাহ জানান, এ ঘটনায় বিকালের দিকে চারজন ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছে।
হাজ্বীঃ আসাদুজ্জামান ,শ্রীপুর, গাজীপুর
০৫.০৮.২০২৪
০১৭১৯৭৮০৭৪৭
ছবিঃ ১. বিজেপি গ্রহণকারী জিপ ও বাস জ্বালিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
২. বিজেপির গুলিতে নিহতরা
হাজ্বীঃ আসাদুজ্জামান , শ্রীপুর(গাজীপুর)প্রতিনিধিঃ
গাজীপুরের শ্রীপুরে অবরুদ্ধ বিজেপির গুলিতে ৬ আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত অর্ধশতাধিক। হেলিকপ্টার দিয়ে উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে সেনা সদস্যদের সহায়তায় সড়ক যোগে উদ্ধার, বিজিবি দুটি জিপ গাড়িত ও ২টি বাসে আগুন।
সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় সৌখিন পরিবহন বাসে হালুয়াঘাট থেকে ঢাকা যাবার পথে বর্ডারগার্ড (বিজিবি) বহনকারী ২টি বাসে থাকা ৮০ জন বিজিবি সদস্যকে আটক করে আন্দোলনকারীরা। খবর পেয়ে আশপাশ থেকে বিপুল সংখ্যক আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা এসে বিজিবি সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখে।
হঠাৎই আত্নরক্ষার্থে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে উদ্দেশ্য করে মুহুমুহু গুলি চালায় বিজিবি সদস্যরা। গুলিতে ৬ জন আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক।
সোমবার শেষ বিকেলে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধারের জন্য ৩/৪টি হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলের উপর দিয়ে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়। এসময় হাজার হাজার আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার বিক্ষোভের মুখে হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। পরে সেনা সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বিজিবির সদস্য সড়ক পথে ঘটনাস্থলে এসে হাজার হাজার আন্দোলনকারীদের ওপর মুহুমুহু গুলি ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় ।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা বিজিবির বহনকারী ২টি বাস এবং বিজিবিকে উদ্ধার করতে আসা ২টি জিপ গাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বলিয়ে দেয়।এ ঘটনায় দুপুরের পর থেকে আশপাশের এলাকার পরিবেশ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
বিজেপির গুলিতে নিহতরা হলেন, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার মৃত আসাদের ছেলে সিফাতউল্লাহ (২২), শ্রীপুর পৌর এলাকার একটি মাদ্রাসার অধ্যায়নরত ছাত্র, শ্রীপুর পৌরসভার ৮নম্বর ওয়ার্ডের দারোগারচালা গ্রামের শুক্কুর আলমের ছেলে শরীর আহমেদ (২০), ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার তাজুল ইসলামের ছেলে কাওসার (২৮), ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার আব্দুল হাইয়ের ছেলে জুয়েল মৃধা (৩০)ও অজ্ঞাত নামা আরো দুইজনসহ মোট ৬ জন নিহত হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আজাহার (৩০), ফারুক (২৬), মারুফ (১৯), ইদ্রিস (৩০), রিয়াজ (২৪), স্বপন (৩৫), বাবুল (২১), জাকির (৫২), শামীম (৩০), রায়হান (২৮)সহ অজ্ঞাত নামা কমপক্ষে অর্ধশতাধিক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে। আহতরা মাওনা চৌরাস্তা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আহতদের মধ্যে মুমূর্ষ অবস্থায় কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা মেডিকেল সেন্টারের ব্যবস্থাপক মো. ওবায়দুল্লাহ জানান,এপর্যন্ত গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত অবস্থায় পাঁচজনের মরদেহ এসেছে। তাদের মধ্যে তিনজনের নাম পরিচয় জানাগেছে। অপর দুজনের পরিচয় সনাক্ত হয়নি। এছাড়াও একজনের মরদেহ উপজেলা মাওনা এলাকায় তার আত্নীয় আরিফ সরকারের বাড়িতে নেয়া হয়েছে। এছাড়াও এ হাসপাতাল থেকে গুলিবিদ্ধ ২২ জনসহ সর্বমোট ৫০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শ্রীপুর অবরুদ্ধ বিজেপির গুলিতে ৬ আন্দোলনকারী নিহত
হাজ্বীঃ আসাদুজ্জামান , শ্রীপুর(গাজীপুর)প্রতিনিধিঃ
গাজীপুরের শ্রীপুরে অবরুদ্ধ বিজেপির গুলিতে ৬ আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত অর্ধশতাধিক। হেলিকপ্টার দিয়ে উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে সেনা সদস্যদের সহায়তায় সড়ক যোগে উদ্ধার, বিজিবি দুটি জিপ গাড়িত ও ২টি বাসে আগুন।
সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় সৌখিন পরিবহন বাসে হালুয়াঘাট থেকে ঢাকা যাবার পথে বর্ডারগার্ড (বিজিবি) বহনকারী ২টি বাসে থাকা ৮০ জন বিজিবি সদস্যকে আটক করে আন্দোলনকারীরা। খবর পেয়ে আশপাশ থেকে বিপুল সংখ্যক আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা এসে বিজিবি সদস্যদের অবরুদ্ধ করে রাখে।
হঠাৎই আত্নরক্ষার্থে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে উদ্দেশ্য করে মুহুমুহু গুলি চালায় বিজিবি সদস্যরা। গুলিতে ৬ জন আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক।
সোমবার শেষ বিকেলে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধারের জন্য ৩/৪টি হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলের উপর দিয়ে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়। এসময় হাজার হাজার আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার বিক্ষোভের মুখে হেলিকপ্টার ঘটনাস্থলে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। পরে সেনা সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বিজিবির সদস্য সড়ক পথে ঘটনাস্থলে এসে হাজার হাজার আন্দোলনকারীদের ওপর মুহুমুহু গুলি ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে অবরুদ্ধ বিজিবি সদস্যদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় ।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা বিজিবির বহনকারী ২টি বাস এবং বিজিবিকে উদ্ধার করতে আসা ২টি জিপ গাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বলিয়ে দেয়।এ ঘটনায় দুপুরের পর থেকে আশপাশের এলাকার পরিবেশ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
বিজেপির গুলিতে নিহতরা হলেন, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার মৃত আসাদের ছেলে সিফাতউল্লাহ (২২), শ্রীপুর পৌর এলাকার একটি মাদ্রাসার অধ্যায়নরত ছাত্র, শ্রীপুর পৌরসভার ৮নম্বর ওয়ার্ডের দারোগারচালা গ্রামের শুক্কুর আলমের ছেলে শরীর আহমেদ (২০), ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার তাজুল ইসলামের ছেলে কাওসার (২৮), ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলার আব্দুল হাইয়ের ছেলে জুয়েল মৃধা (৩০)ও অজ্ঞাত নামা আরো দুইজনসহ মোট ৬ জন নিহত হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আজাহার (৩০), ফারুক (২৬), মারুফ (১৯), ইদ্রিস (৩০), রিয়াজ (২৪), স্বপন (৩৫), বাবুল (২১), জাকির (৫২), শামীম (৩০), রায়হান (২৮)সহ অজ্ঞাত নামা কমপক্ষে অর্ধশতাধিক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে। আহতরা মাওনা চৌরাস্তা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আহতদের মধ্যে মুমূর্ষ অবস্থায় কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা মেডিকেল সেন্টারের ব্যবস্থাপক মো. ওবায়দুল্লাহ জানান,এপর্যন্ত গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত অবস্থায় পাঁচজনের মরদেহ এসেছে। তাদের মধ্যে তিনজনের নাম পরিচয় জানাগেছে। অপর দুজনের পরিচয় সনাক্ত হয়নি। এছাড়াও একজনের মরদেহ উপজেলা মাওনা এলাকায় তার আত্নীয় আরিফ সরকারের বাড়িতে নেয়া হয়েছে। এছাড়াও এ হাসপাতাল থেকে গুলিবিদ্ধ ২২ জনসহ সর্বমোট ৫০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ জারিন ফারাহ জানান, এ ঘটনায় বিকালের দিকে চারজন ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছে।
###
হাজ্বীঃ আসাদুজ্জামান ,শ্রীপুর, গাজীপুর
০৫.০৮.২০২৪
০১৭১৯৭৮০৭৪৭
ছবিঃ ১. বিজেপি গ্রহণকারী জিপ ও বাস জ্বালিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
২. বিজেপির গুলিতে নিহতরা
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ জারিন ফারাহ জানান, এ ঘটনায় বিকালের দিকে চারজন ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছে।
###
হাজ্বীঃ আসাদুজ্জামান ,শ্রীপুর, গাজীপুর
০৫.০৮.২০২৪
০১৭১৯৭৮০৭৪৭
ছবিঃ ১. বিজেপি গ্রহণকারী জিপ ও বাস জ্বালিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
২. বিজেপির গুলিতে নিহতরা
