০৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি ও বিদেশে অর্থ পাচারে অভিযোগ

  • প্রকাশিত ০৫:১৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
  • ১১৭ বার দেখা হয়েছে

তানজিম ইসলাম শিবগঞ্জ থেকে : যেখানে মুজিব নগরে কর্মচারী সেখানে ঘুষের স্বর্গ রাজ্য পরিনিতি দিন দিন বেড়েই চলছে বর্তমান সরকারকে কোন রকম পাত্তা না দিয়ে তাদের মন মত অফিসকে গড়ে তুলেছেন ঘুষের রাজ্য যা চাহিবা মাত্র দিতে বাধ্য থাকিবে সাধারণ জনগন ।

এর আসল রহস্য হল ৫ আগষ্টে স্বৈরাচার সরকার আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে ঠিকি কিন্তু তাদের নিয়োগ দেওয়া আওয়ামী লীগ পন্থী রয়ে গেছে বেশির ভাগ সরকারি দপ্তরগুলোতে তার মধ্যে মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে। যারা সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে ২০০৯ ইং সালে নিয়োগ পেয়েছে তার অধিকাংশ নিয়োগ সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের আর এর বেশির ভাগই হচ্ছেন আওয়ামী লীগের আশীর্বাদের কর্মচারী।

শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির ৬/১২/০৯ ইং তারিখে মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ পান সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর খন্দকার মকবুলার রহমানের ছেলে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কিন্তু খন্দকার গোলাম কবিরে জন্ম তারিখ : ১০/০২/৬৬ ইং যা যুদ্ধে সময় তার বয়স দাড়ায় মাএ ৫ বছর এখন প্রশ্ন হচ্ছে ৫ বছরে শিশু কিভাবে যুদ্ধের সাথে জড়িত হয় এবং কিভাবে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির নিজেকে একজন মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে দাবী করেন আর তিনি মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হন কিভাবে ?

সব কিছু সম্ভব ছিল গত ১৭ বছরে আমাদের দেশে আওয়ামী লীগ আশীর্বাদ থাকলে যে কেউ হয়ে যেতো মুক্তি যোদ্ধা যা কাজে লাগিয়ে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির খুব সহজে সরকারি সাব রেজিস্ট্রার পদ ভাগিয়ে নেয়। সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার চাকরির বয়সে এ পর্যন্ত তিনি বড় বড় স্টেশনে কর্মরত ছিলাম যেমন: রৌমারি, সুন্দরগঞ্জ, মির্জাপুর, কুড়িগ্রাম, কালিয়াকৈর,ঘাটাইল, কালিগঞ্জ, রাজউন,রুপগঞ্জ, ও বর্তমানে শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কর্মরত আছেন এ সকল অফিস গুলোকে তিনি আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকা ঘুষ বানিজ্য করছেন এতে করে ক্ষতি হয়েছে সরকারের ও সাধারণ জনগনের।

বর্তমানে শিবগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসকে শিবগঞ্জবাসী ঘুষের স্বর্গরাজ্য বলে এবং অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণ ১০/০৪/২৫ ইং তারিখে রুপগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যোগদান করার পর থেকে গোটা অফিসকে ঘুষের রাজ্য পরিনিত করেছে প্রত্যেক দলিল পতি অতিরিক্ত ফিস নিয়ে থাকেন সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির যা দিতে কষ্ট দায়ক হয়ে পড়ছেন সাধারন জনগণ।

সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার এই ঘুষ বানিজ্য কারনে গত ৩১/১০/২৩ ইং অক্টোবরে মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলা সূত্রে জানা যায় সাব-রেজিস্ট্রার, দলিল লেখক ও ক্রেতা-বিক্রেতা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার আশ্রয়ে চালা/নাল/বাগান/বাড়ি’ শ্রেণির পরিবর্তে ‘সাইল/বাইদ’ শ্রেণি দেখিয়ে জমির আরএস বা নামজারি খতিয়ান জাল করে বা খতিয়ান ব্যতিরেকে শুধুমাত্র জোত নাম্বারবিহীন জাল খাজনার রশিদ বা অন্য ভূমি অফিসের জাল খাজনার রশিদ সৃজন করে তা ব্যবহার করত: ক্ষমতার অপব্যবহার পূর্বক অপরাধমূলক অসদাচরণ ও বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে কালিয়াকৈর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের ২০১৭-২০১২ সালের ১৪টি দলিল সম্পাদনে আলাদাভাবে প্রকৃত জমির শ্রেণির মধ্যে সর্বনিম্ন মৌজা রেইটে রেজিস্ট্রি করে। প্রকৃত রেজিস্ট্রেশন খরচের পরিবর্তে সর্বনিম্ন রেজিস্ট্রেশন খরচ পরিশোধ করে অবশিষ্ট রাজস্ব বাবদ ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৮৭২ টাকা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আত্মসাত করে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এসকল দুর্নীতি করার কারনে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরে বিরুদ্ধে গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোজাহার আলী বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

পরবর্তীতে ১৭/১২/২৪ইং তারিখে শাহাবুদ্দিন মানিক,অলোকা রানী পাল, ও সাজেদুল ইসলাম প্রমানিক শানের হাট মিঠাপুকুর, রংপুর জেলা থেকে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করেন সেই অভিযোগ সূত্রে জানা যায় এই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির ঢাকা মিরপুর ১২ নং পল্লবী ৭ নং রোডে ৬ তলা বাড়ি, সানেরহাট গ্রামে ডুপ্লেক্স বাড়ি, এবং তার শশুর বাড়ি গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালের উত্তর পাশে নাসা কনভেকশন সেন্টার, শ্বশুরবাড়ি এলাকায় ১০০ একর জমি ক্রয় করেছেন শ্যালক, শালিকার নামে। সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার নিজ ভাই খন্দকার ফারুক মিয়ার নামে তার নিজ এলাকায় অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলেন সেই একাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন করে থাকেন খন্দকার গোলাম কবির এবং দেশের বাইরে তার এই অবৈধ অর্থ পাচারে করে কালো টাকা সাদা করে থাকেন।

এ সকল বিষয় জানার জন্য শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।পরবর্তীতে এই প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপে তিনি তার এ সব অভিযোগ মিথ্যা বলে থাকেন।

Tag :
জনপ্রিয়

গাঁজা ও পিকআপসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি ও বিদেশে অর্থ পাচারে অভিযোগ

প্রকাশিত ০৫:১৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

তানজিম ইসলাম শিবগঞ্জ থেকে : যেখানে মুজিব নগরে কর্মচারী সেখানে ঘুষের স্বর্গ রাজ্য পরিনিতি দিন দিন বেড়েই চলছে বর্তমান সরকারকে কোন রকম পাত্তা না দিয়ে তাদের মন মত অফিসকে গড়ে তুলেছেন ঘুষের রাজ্য যা চাহিবা মাত্র দিতে বাধ্য থাকিবে সাধারণ জনগন ।

এর আসল রহস্য হল ৫ আগষ্টে স্বৈরাচার সরকার আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে ঠিকি কিন্তু তাদের নিয়োগ দেওয়া আওয়ামী লীগ পন্থী রয়ে গেছে বেশির ভাগ সরকারি দপ্তরগুলোতে তার মধ্যে মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে। যারা সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে ২০০৯ ইং সালে নিয়োগ পেয়েছে তার অধিকাংশ নিয়োগ সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের আর এর বেশির ভাগই হচ্ছেন আওয়ামী লীগের আশীর্বাদের কর্মচারী।

শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির ৬/১২/০৯ ইং তারিখে মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ পান সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর খন্দকার মকবুলার রহমানের ছেলে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কিন্তু খন্দকার গোলাম কবিরে জন্ম তারিখ : ১০/০২/৬৬ ইং যা যুদ্ধে সময় তার বয়স দাড়ায় মাএ ৫ বছর এখন প্রশ্ন হচ্ছে ৫ বছরে শিশু কিভাবে যুদ্ধের সাথে জড়িত হয় এবং কিভাবে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির নিজেকে একজন মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে দাবী করেন আর তিনি মুজিব নগর সরকারের কর্মচারী হন কিভাবে ?

সব কিছু সম্ভব ছিল গত ১৭ বছরে আমাদের দেশে আওয়ামী লীগ আশীর্বাদ থাকলে যে কেউ হয়ে যেতো মুক্তি যোদ্ধা যা কাজে লাগিয়ে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির খুব সহজে সরকারি সাব রেজিস্ট্রার পদ ভাগিয়ে নেয়। সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার চাকরির বয়সে এ পর্যন্ত তিনি বড় বড় স্টেশনে কর্মরত ছিলাম যেমন: রৌমারি, সুন্দরগঞ্জ, মির্জাপুর, কুড়িগ্রাম, কালিয়াকৈর,ঘাটাইল, কালিগঞ্জ, রাজউন,রুপগঞ্জ, ও বর্তমানে শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কর্মরত আছেন এ সকল অফিস গুলোকে তিনি আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকা ঘুষ বানিজ্য করছেন এতে করে ক্ষতি হয়েছে সরকারের ও সাধারণ জনগনের।

বর্তমানে শিবগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসকে শিবগঞ্জবাসী ঘুষের স্বর্গরাজ্য বলে এবং অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণ ১০/০৪/২৫ ইং তারিখে রুপগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যোগদান করার পর থেকে গোটা অফিসকে ঘুষের রাজ্য পরিনিত করেছে প্রত্যেক দলিল পতি অতিরিক্ত ফিস নিয়ে থাকেন সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির যা দিতে কষ্ট দায়ক হয়ে পড়ছেন সাধারন জনগণ।

সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার এই ঘুষ বানিজ্য কারনে গত ৩১/১০/২৩ ইং অক্টোবরে মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলা সূত্রে জানা যায় সাব-রেজিস্ট্রার, দলিল লেখক ও ক্রেতা-বিক্রেতা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার আশ্রয়ে চালা/নাল/বাগান/বাড়ি’ শ্রেণির পরিবর্তে ‘সাইল/বাইদ’ শ্রেণি দেখিয়ে জমির আরএস বা নামজারি খতিয়ান জাল করে বা খতিয়ান ব্যতিরেকে শুধুমাত্র জোত নাম্বারবিহীন জাল খাজনার রশিদ বা অন্য ভূমি অফিসের জাল খাজনার রশিদ সৃজন করে তা ব্যবহার করত: ক্ষমতার অপব্যবহার পূর্বক অপরাধমূলক অসদাচরণ ও বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে কালিয়াকৈর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের ২০১৭-২০১২ সালের ১৪টি দলিল সম্পাদনে আলাদাভাবে প্রকৃত জমির শ্রেণির মধ্যে সর্বনিম্ন মৌজা রেইটে রেজিস্ট্রি করে। প্রকৃত রেজিস্ট্রেশন খরচের পরিবর্তে সর্বনিম্ন রেজিস্ট্রেশন খরচ পরিশোধ করে অবশিষ্ট রাজস্ব বাবদ ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৮৭২ টাকা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আত্মসাত করে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এসকল দুর্নীতি করার কারনে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরে বিরুদ্ধে গাজীপুর জেলা সমন্বিত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোজাহার আলী বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

পরবর্তীতে ১৭/১২/২৪ইং তারিখে শাহাবুদ্দিন মানিক,অলোকা রানী পাল, ও সাজেদুল ইসলাম প্রমানিক শানের হাট মিঠাপুকুর, রংপুর জেলা থেকে সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করেন সেই অভিযোগ সূত্রে জানা যায় এই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির ঢাকা মিরপুর ১২ নং পল্লবী ৭ নং রোডে ৬ তলা বাড়ি, সানেরহাট গ্রামে ডুপ্লেক্স বাড়ি, এবং তার শশুর বাড়ি গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালের উত্তর পাশে নাসা কনভেকশন সেন্টার, শ্বশুরবাড়ি এলাকায় ১০০ একর জমি ক্রয় করেছেন শ্যালক, শালিকার নামে। সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবির তার নিজ ভাই খন্দকার ফারুক মিয়ার নামে তার নিজ এলাকায় অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলেন সেই একাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন করে থাকেন খন্দকার গোলাম কবির এবং দেশের বাইরে তার এই অবৈধ অর্থ পাচারে করে কালো টাকা সাদা করে থাকেন।

এ সকল বিষয় জানার জন্য শিবগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার খন্দকার গোলাম কবিরকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।পরবর্তীতে এই প্রতিবেদকের হোয়াটসঅ্যাপে তিনি তার এ সব অভিযোগ মিথ্যা বলে থাকেন।