স্বদেম বিচিত্রা নিজস্ব প্রতিবেদক : ২৩ মে শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে “লাবণ্য এ্যাওয়ার্ড -২০২৫” আয়োজিত “কচিকাঁচার মেলা” অনুষ্ঠানে বিকেল ৩টা থেকে শুরু হওয়া বর্ণাঢ্য আয়োজনে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে দেশি-বিদেশি গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বাংলাদেশের টেলিভিশনের অভিনেতা অভিনেত্রী, বিভিন্ন সামাজিক ও পরিবেশ বিষয়ক সংস্থার প্রতিনিধিগণ এবং যুব সংগঠকরা উপস্থিত ছিলেন।
পুরস্কার প্রদানকারী সংগঠন লাবণ্য মিডিয়া হাউসের কর্ণধার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিষ্ট্রোর হেদায়েতুল্লাহ তুর্কী বলেন,তাঁর নিরলস পরিশ্রম, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং যুব সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার অসামান্য প্রচেষ্টার জন্য তাঁকে এই সম্মাননা প্রদান করা হচ্ছে।
আরাফাত হিমেল বলেন আমি ২০১৪ সালে থেকে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড করে আসছি। আজকে লাবণ্য এ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এটি আমার অর্জন না,এটি আপনাদের সকলের। আপনাদের মানবিক কাজ আমাকে অনুপ্রেরণায় দেয়।
আমি ছোট্টবেলায় স্কুল দেখতাম বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রোগাম হয়তো,আর এসব দেখে আমার ভালো লাগতো। তখন বিভিন্ন কর্মশালার মাধ্যমে নিজকে যুক্ত করি। এর পর থেকে বিভিন্ন কাজের সাফল্য হিসাবে লক্ষ্য মানুষের ভালোবাসা,দোয়া ও সহযোগিতা এই পর্যন্ত এসেছি।
আরাফাত হিমেল বলেন সমাজ উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছি। আমার লক্ষ্য হলো আমাদের আশেপাশের পরিবেশকে রক্ষা করা এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা। আমি প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, বৃক্ষরোপণ, এবং পরিবেশ সচেতনতা বাড়ানোর জন্য স্থানীয়ভাবে কাজ করছি। পাশাপাশি, নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অধিকার নিয়েও বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছি। আমি বিশ্বাস করি, যদি আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গা থেকে উদ্যোগ নেই, তাহলে আমরা একটি সুন্দর, সবুজ এবং সমান সুযোগের সমাজ গড়ে তুলতে পারবো।”
আমি সব সময় চেষ্টা করি মানুষের পাশে থাকার জন্য, আপনারা আমার দোয়া করবেন। আমি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই লাবণ্য মিডিয়া প্রতি।
স্বদেম বিচিত্রা/এআর