১০:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নিজস্ব প্রতিবেদক:

লাকসামে ভূমিদস্যু জালাল গংদের অত্যাচারে দেওলিয়ার পথে হাজী দুদু মিয়া

  • প্রকাশিত ১০:৪৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
  • ৯ বার দেখা হয়েছে

কুমিল্লার লাকসামে থানার মুদাফফ্রগঞ্জ মৌজার সাফ কবলা দলিল মূলে জমির মালিক হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারীর ৪২ শতক জমি এখন ভূমি দস্যু মোঃ জালাল হোসেন ৩৫ ও মোঃ আবূ তালেব আলী ৪৫ গংদের কবজায়। বয়োবৃদ্ধ হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারী অপরাগ হয়ে কুমিল্লার ৮নং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর আদালতে এখন মোকাদ্দমার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রাপ্তির অপেক্ষায়। ইতিমধ্যেই ভুমিদস্যু জালাল ও তালেব গংরা রেজিস্ট্রিকৃত নয়, বায়নামূলে জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের দখল দারিত্ব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে স্থানীয প্রভাবশালী ব্যাক্তিবর্গ সহ অসৎ প্রকৃতির লোকজনের সহায়তায় যাবতীয় কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো তারা দখল কৃত জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিন তলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা ও তাদের বলে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। বিদ্যমান বায়না দলিল মূলে জালাল ও আবূ তালেব গংরা উক্ত জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা স্বত্ত্ব নাই। বিগত ৩০ মে ২০২৪ ও ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ তারিখে গ্রাম্য প্রভাবশালী স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় বিবাদী গণেরা সালিশ আহবান করিলে হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারী উক্ত সালীশে উপস্থিত হলে জালাল ও তালেব গংরা কোনো ধরণের মালিকানার প্রমাণ স্বরুপ দলিল কিংবা পর্চা দেখাতে ব্যর্থ হয়। অতঃপর তারা জোরপূবর্ক হাজী দুদু মিয়ার জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিং দখল করে রাখছে। এমতাবস্থায় হাজী দুদু মিয়া বৈধ মালিক হিসাবে তাদেরকে জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংটি ছেড়ে দিতে বললে – তারা জানায়, ঐ জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিয়ে মালিক হিসাবে বসবাস করে আসছে। অধিকন্ত , হাজী দুদু মিয়া জানায় – যদি আপনারা জমি ও জমির ওপরে স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা নিতে চান, তবে বর্তমান বাজার মূল্যে জমি ও তিনতলা বিল্ডিংয়ের মূল্যে পরিশোধ করে রেজিস্ট্রিকৃত মালিক হন। এতে আমার কোনো ধরণের আপত্তি থাকবে না। এদিকে ভূমিদস্যু জালাল গংরা জমি ও তিনতলা বিল্ডিং য়ের প্রকৃত মালিক দুদু মিয়াকে এলাকার প্রভাবশালীদের সহযোগীতায় উচ্ছেদ করে দখল- দারিত্ব নিশ্চিত করে ও অদ্যাবধি দখলদারীত্ব নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হাজী দুদু মিয়া ভূমি প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন – ২০২৩ মোতাবেক কুমিল্লার ৮নং বিজ্ঞ সিনিয়ার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২৭ মার্চ ২০২৫ তারিখে ভুমি সংক্রান্ত দায়েরকৃত মামলায় ন্যায়বিচার প্রাপ্তির প্রত্যাশায় আছেন। উক্ত আইনে “দলিল যার জমি তার” কথা অনুসারে যেহেতু হাজী দুদু মিয়া জমির প্রকৃত মালিক সেহেতু ভূমিদস্যু জালাল গংদের উচ্ছেদ করে জমির প্রকৃত মালিক হাজী দুদু মিয়াকে জমির অধিকার বুঝিয়ে দেওয়াই আমাদের দাবী।

Tag :
জনপ্রিয়

ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

লাকসামে ভূমিদস্যু জালাল গংদের অত্যাচারে দেওলিয়ার পথে হাজী দুদু মিয়া

প্রকাশিত ১০:৪৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

কুমিল্লার লাকসামে থানার মুদাফফ্রগঞ্জ মৌজার সাফ কবলা দলিল মূলে জমির মালিক হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারীর ৪২ শতক জমি এখন ভূমি দস্যু মোঃ জালাল হোসেন ৩৫ ও মোঃ আবূ তালেব আলী ৪৫ গংদের কবজায়। বয়োবৃদ্ধ হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারী অপরাগ হয়ে কুমিল্লার ৮নং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর আদালতে এখন মোকাদ্দমার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রাপ্তির অপেক্ষায়। ইতিমধ্যেই ভুমিদস্যু জালাল ও তালেব গংরা রেজিস্ট্রিকৃত নয়, বায়নামূলে জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের দখল দারিত্ব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে স্থানীয প্রভাবশালী ব্যাক্তিবর্গ সহ অসৎ প্রকৃতির লোকজনের সহায়তায় যাবতীয় কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো তারা দখল কৃত জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিন তলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা ও তাদের বলে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। বিদ্যমান বায়না দলিল মূলে জালাল ও আবূ তালেব গংরা উক্ত জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা স্বত্ত্ব নাই। বিগত ৩০ মে ২০২৪ ও ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ তারিখে গ্রাম্য প্রভাবশালী স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় বিবাদী গণেরা সালিশ আহবান করিলে হাজী দুদু মিয়া পাটোয়ারী উক্ত সালীশে উপস্থিত হলে জালাল ও তালেব গংরা কোনো ধরণের মালিকানার প্রমাণ স্বরুপ দলিল কিংবা পর্চা দেখাতে ব্যর্থ হয়। অতঃপর তারা জোরপূবর্ক হাজী দুদু মিয়ার জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিং দখল করে রাখছে। এমতাবস্থায় হাজী দুদু মিয়া বৈধ মালিক হিসাবে তাদেরকে জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংটি ছেড়ে দিতে বললে – তারা জানায়, ঐ জমি ও জমির ওপর স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিয়ে মালিক হিসাবে বসবাস করে আসছে। অধিকন্ত , হাজী দুদু মিয়া জানায় – যদি আপনারা জমি ও জমির ওপরে স্থাপিত তিনতলা বিল্ডিংয়ের মালিকানা নিতে চান, তবে বর্তমান বাজার মূল্যে জমি ও তিনতলা বিল্ডিংয়ের মূল্যে পরিশোধ করে রেজিস্ট্রিকৃত মালিক হন। এতে আমার কোনো ধরণের আপত্তি থাকবে না। এদিকে ভূমিদস্যু জালাল গংরা জমি ও তিনতলা বিল্ডিং য়ের প্রকৃত মালিক দুদু মিয়াকে এলাকার প্রভাবশালীদের সহযোগীতায় উচ্ছেদ করে দখল- দারিত্ব নিশ্চিত করে ও অদ্যাবধি দখলদারীত্ব নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হাজী দুদু মিয়া ভূমি প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন – ২০২৩ মোতাবেক কুমিল্লার ৮নং বিজ্ঞ সিনিয়ার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২৭ মার্চ ২০২৫ তারিখে ভুমি সংক্রান্ত দায়েরকৃত মামলায় ন্যায়বিচার প্রাপ্তির প্রত্যাশায় আছেন। উক্ত আইনে “দলিল যার জমি তার” কথা অনুসারে যেহেতু হাজী দুদু মিয়া জমির প্রকৃত মালিক সেহেতু ভূমিদস্যু জালাল গংদের উচ্ছেদ করে জমির প্রকৃত মালিক হাজী দুদু মিয়াকে জমির অধিকার বুঝিয়ে দেওয়াই আমাদের দাবী।