০১:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজিয়া সুলতানা রাজুর প্রতারণার ফাঁদে শিক্ষক ছালেহ আহমেদ, নির্যাতিত সন্মান ক্ষুন্ন ও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত

  • প্রকাশিত ০৫:০২:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৩০৩ বার দেখা হয়েছে

ক্রাইম রিপোটার, ঢাকা : রাজিয়া সুলতানা রাজু (৪১) পিতা – মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল সাত্তার আকন, মাতা – মৃত ছালেহা বেগম, বর্তমান সাং একাউন্টস ম্যানেজার – ইবনে সিনা হাসপাতাল, ৯/এ ধানমন্ডি ( সাত মসজিদ রোড). ঢাকা। গ্রামের বাড়ী: সাং নয়াপাড়া, ডাকঘর : বি,আই,টি, দৌলতপুর, জেলাঃ খুলনা।
শিক্ষক কে,এস, এম সালেহ আহমেদ (৫৬), পিতাঃ মৃত হাফেজ ওয়ালিউল্লাহ, সাং আহাম্মদ পুর, ডাকঘর – আহাম্মদ পুর, থানাঃ হাজীগঞ্জ, জেলাঃ- চাদপুর।
সালেহ আহমেদ – বিগত ১৯৮৭ ইং সাল থেকে বিকন কোচিং সেন্টার ও এস,পি ন্যাশনাল ফ্যান ফ্যাক্টরীর মালিক ছিল। রাজু বিকন কোচিং সেন্টারের ছাএী হওয়া শিক্ষক সালেহ আহমেদ এর সাথে পরিচয় হয়। উভয়ের মাঝে জানা – শোনা হয়, পরর্বতীতে সামাজিক ভাবে ঘটকের মাধ্যমে শরিয়ত মোতাবেক বিগত ১২/০২/১৯৯৭ ইং তারিখ বিবাহ হয়। সাং ২৭/এ ইন্দিরা রোড, ৪র্থ তলা, ফার্মগেট,ঢাকা। উভয়ই সংসার জীবন শুরু করে। বিগত ২২/০৭/২০০১ইং তারিখ সালেহ আহমেদ এর একমাত্র সন্তান জন্ম গ্রহণ করেন তার নাম – তাজনীন আহমেদ তাজ(২৪), আজও তার সাথে দেখা নেই।উভয়ের মাঝে কোলাহল সংসার জীবন চলছে। ছেলে তাজের জন্মের আনুমানিক ১ বছর ৬ মাস পর রাজীয়া সুলতানা রাজুর চারিএীক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। সালেহ আহমেদ সাভার চলে যায় এবং মেজর ফারুক গার্লস হাই স্কুল রোড, ওয়ার্ড নং ০৩,থানা – সাভার, ঢাকা বসবাস শুরু করে ৭ মাস যাবত রাজু’র সাথে কোন দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। রাজুর ছোট ভাই ফোয়াদ সালেহ আহমেদ কে জানায় আমার বোন রাজু আপা এক মাসের গর্ভবতী এবং সন্তানের জন্ম হয় বিগত ৩০/০৬/২০০৩ ইং তারিখ।তার নাম – খালেকুজ্জামান রাজ।
ছালেহ আহমেদ তার বিবেগ ও বিবেচনা বাস্তবতা নিয়ে মনে করেন খালেকুজ্জামান রাজ, রাজুর অবৈধ সন্তান বলিয়া সামাজিক ভাবে মেনে নিতে পারে নাই এবং উক্ত অবৈধ সন্তানে ঘটনা নিয়ে মীমাংসার জন্য ২০০৩ ইং তারিখ ১৭ ই রমজান মাসে রাজুর পিতা – তখন এপ,পি হোস্টেল শেরে বাংলা নগর বাসায় আসতে বলে। সালেহ আহমেদ হাজীর হয় রাজুর অবৈধ সন্তান জন্ম নিয়ে আলোচনায় উপস্থিত থাকে রাজু’র পিতা – এম,পি, (সাবেক), রাজুর ভাই ফয়সাল আহমেদ, রাজু’র পরকীয়া প্রেমিক আব্দুল সালাম, এম,পির – পি,এস সালাম সিকদার, কাজের মেয়ে সুমি, ও রাজু ছিল। এবং রাজু তখন ১ মাসের গর্ভবতী এম,পি সাহেব বলে রাজু’র সন্তান নিয়ে আপওি কর কেন তখন সালেহ আহমেদ উত্তরে বলে আমি বিগত ৭ মাস যাবত রাজু’র সাথে থাকি না।রাজু এখন ১ মাসের গর্ভবতী আমি কি ভাবে মেনে নিব। তারপর সকলে মিলে জোর পূর্বক একাধিক স্ট্যামে সালেহ আহমেদ সহি – সাক্ষর নিয়ে এস,পি ন্যাশনাল ফ্যান ফ্যাক্টরী গাজীপুরা,এরশাদ নগর, টংগী, গাজীপুর লিখে নিয়ে ভোগ দখল করবে । তারপর রাজু বটি দিয়ে সালেহ আহমেদ এর পিছনের দিক থেকে কুপ দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করে এবং লাইট বন্ধ করে দিয়ে সবাই সালেহ আহমেদ এর উপর ঝাপিয়ে পরে এমন সময় এম,পির হাতে সালেহ আহমেদ কামর দিয়ে থাকে,সকলে এম,পি কে নিয়ে ব্যস্ত থাকে। সালেহ আহমেদ জান বাচাতে পালিয়ে চলে যায় এবং শহিদ সোর্য়ারদী হাসপাতালে এসে চিকিৎসা করে, রাজুর ভাই ফয়সাল বাহিনী এসে আক্রমণ করে ডাঃ এর সহযোগিতা সালেহ আহমেদ পালিয়ে যায়। তার পেজারে মেসেজ আসে ফয়সাল পাঠায় এবার বেচে গেছ এবং পুনরায় তুকে পেলে জীবনে মেরে পেলবো। সালেহ আহমেদ ঢাকা ছারিয়া গাজীপুর জমিদার বাড়ী ৩ মাস লোকিয়ে থাকে। এ সময়ের মধ্যে সালেহ আহমেদ এর ফ্যান কার খানা বিক্রি করে দেয়। রাজুর পিতা আমার পেজারে ম্যাসেজ পাঠায় আমার এম,পির মেয়াদ ২০০৬ ইং সাল
থাকা পযর্ন্ত রাজু কে যেন ডিভোর্স না দেওয়া হয়। তারপর এম, পির মেয়াদ শেষ হওয়া, বিগত ১৭/১১/২০০৬ইং তারিখে ডিভোর্স প্রদান করে এবং তালাক দেওয়া পূর্বে বিগত ৩০/১০/২০০৬ ইং তারিখে নারী নির্যাতন যৌতুক ২০০ ধারা মামলা দায়ের করেন ঢাকা আদালতে। কেরানীগঞ্জ থানার অধিনে এবং ১১/১২/২০০৬ ইং তারিখ গ্রফতারি পরোয়া জারী করে ১৭/০৪/২০০৭ ইং তারিখ সেই দিন গ্রফতার করে। উক্ত মামলা আসামী বিরুদ্ধে সন্দেহতাত ভাবে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়া মামলা থেকে সালেহ আহমেদ কে খালাস দেওয়া হয় তাং ২৪/০৯/২০০৮ ইং তারিখ এম, এ সুফিয়ান ম্যাজেস্ট্রেট চীপ জুডিসিয়াল, ঢাকা।
উক্ত মামলা পরিচালনা করে রাজুর বয়ফ্রন্ড এডভোকেট হাফিজুর রহমান কাঞ্চন তার নিজের ঠিকানা ব্যবহার করে। এর পরে ধারা বাহকিতা খুলনা জেলা – মামলা নং ৫০০/সি, তারিখ – বিগত ১৫/০৯/২০০৯ ইং এ মামলা থেকে বিগত ২৮/০৪/২০২৫ ইং খালাস পায় – এস, এম তারিক শামস- যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ খুলনা,২২৫/সি, ২৬০/সি সালেহ আহমেদ ৩ টি মিথ্যা মামলা বেকসুর খালাস পান। রাজুু মিথ্যা মামলা দায়ের করে সালেহ আহমেদ শারীরিক ও মানসিক অর্থনৈতিক অপুরনীয় ক্ষতি ও ব্যয় হয়। ১. যৌতুক মামলা খরচ হয় – ৫,০০০,০০/- পাঁচ লাখ টাকা। ২. কাবিনের পাতা পরিবর্তন করে – ২,০০০,০০/- গ্রহণ করে রাজু। ৩. খোরপোষ মামলা খরচ হয় – ৪,৮০,০০০/- (চার) লক্ষ (আশি) হাজার টাকা। ৪. সালেহ আহমেদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার মামলা ১১ লাখ ৫ হাজার টাকা পরিশোধ করিলেও পূনরায় ৬ লাখ টাকা দাবী করে রাজু।৫. খুলনা জেলায় মিথ্যা ৩ টি মামলা ১৮ বছরে ১৬,২০০,০০/-( ষোল লাখ) বিশ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
৬.এস, পি ন্যাশনাল ফ্যান কারখানা দখল করে। যার বাজার মূল্য ১০ কোটি টাকা। ৭. টংগিতে ৮ শতাংশ জমি গাজীপুরা এরশাদ নগর টংগি, গাজীপুর দখল করে নিয়ে বাড়ী করছে এবং সালেহ আহমেদ এর ক্ষতি কৃত টাকা পরিমান মোট = ১০ কোটি ৩৫ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা মাএ।
রাজীয়া সুলতানা রাজু পরকীয়া লিপ্ত হয়ে বিগত ০৯/১১/২০১১ ইং তারিখ এড.মুহাম্মদ সামছুল হক, পিতা – এম,এ কাদের, সাং ২২৮, হাজী ইসমাইল রোড,থানা – সোনাডাংগা,
জেলা – খুলনা। ২৫ টাকার ২ টা স্ট্যামে ভুয়া কাবিন করে সমাজে বুঝানোর জন্য শরিয়তের বিধান ভংগ করে। এই রাজিয়া সুলতানা রাজু একাধিক পরকিয়া করে একাধিক বিয়ে করে চরিত্রহীনা নারী অগনিত পুরুষ সাথে দৈহিক মেলা মেশা করে অনেক পুরুষের জীবন ও সংসার ধংশ করে তার কৌশল অবলম্বনে রাজু’র নির্যাতনের শিকার শিক্ষক সালেহ আহমেদ ভুক্তভোগী। এখনো তার জান – মালের নিরাপত্তা নেই। এই চরিএহীন নারী বাংলাদেশের সুনাম ধন্য ইবনে সিনা হাসপাতালে কি ভাবে চাকুরী করে। দেশের সকল প্রচলিত আইনের আওতায় এনে প্রশাসশনের নিকট সু- বিচারের দাবী ও তাজনীন আহমেদ তাজ কে ২৪ বছর সালেহ আহমেদ এর সাথে দেখা হয়নি এবং রাজুর ২য় সন্তান অবৈধ সালেহ আহমেদ দাবী করেন। মাননীয় আদালতের বিচারকবৃন্দ ডি,এন টেস্ট করে প্রমাণ সাপেক্ষ রিপোট অনুযায়ী ২ সন্তান হাজির করে আদালতে সু – বিচারের জন্য সালেহ আহমেদ  সহযোগিতা চান।

Tag :
জনপ্রিয়

“তৌহিদ আফ্রিদি ও তার বাবার বিরুদ্ধে মামলা: বাদীর হলফনামা সত্ত্বেও গ্রেফতার ও রিমান্ড নিয়ে ‎আইনি বিতর্ক”

রাজিয়া সুলতানা রাজুর প্রতারণার ফাঁদে শিক্ষক ছালেহ আহমেদ, নির্যাতিত সন্মান ক্ষুন্ন ও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত

প্রকাশিত ০৫:০২:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ক্রাইম রিপোটার, ঢাকা : রাজিয়া সুলতানা রাজু (৪১) পিতা – মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল সাত্তার আকন, মাতা – মৃত ছালেহা বেগম, বর্তমান সাং একাউন্টস ম্যানেজার – ইবনে সিনা হাসপাতাল, ৯/এ ধানমন্ডি ( সাত মসজিদ রোড). ঢাকা। গ্রামের বাড়ী: সাং নয়াপাড়া, ডাকঘর : বি,আই,টি, দৌলতপুর, জেলাঃ খুলনা।
শিক্ষক কে,এস, এম সালেহ আহমেদ (৫৬), পিতাঃ মৃত হাফেজ ওয়ালিউল্লাহ, সাং আহাম্মদ পুর, ডাকঘর – আহাম্মদ পুর, থানাঃ হাজীগঞ্জ, জেলাঃ- চাদপুর।
সালেহ আহমেদ – বিগত ১৯৮৭ ইং সাল থেকে বিকন কোচিং সেন্টার ও এস,পি ন্যাশনাল ফ্যান ফ্যাক্টরীর মালিক ছিল। রাজু বিকন কোচিং সেন্টারের ছাএী হওয়া শিক্ষক সালেহ আহমেদ এর সাথে পরিচয় হয়। উভয়ের মাঝে জানা – শোনা হয়, পরর্বতীতে সামাজিক ভাবে ঘটকের মাধ্যমে শরিয়ত মোতাবেক বিগত ১২/০২/১৯৯৭ ইং তারিখ বিবাহ হয়। সাং ২৭/এ ইন্দিরা রোড, ৪র্থ তলা, ফার্মগেট,ঢাকা। উভয়ই সংসার জীবন শুরু করে। বিগত ২২/০৭/২০০১ইং তারিখ সালেহ আহমেদ এর একমাত্র সন্তান জন্ম গ্রহণ করেন তার নাম – তাজনীন আহমেদ তাজ(২৪), আজও তার সাথে দেখা নেই।উভয়ের মাঝে কোলাহল সংসার জীবন চলছে। ছেলে তাজের জন্মের আনুমানিক ১ বছর ৬ মাস পর রাজীয়া সুলতানা রাজুর চারিএীক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। সালেহ আহমেদ সাভার চলে যায় এবং মেজর ফারুক গার্লস হাই স্কুল রোড, ওয়ার্ড নং ০৩,থানা – সাভার, ঢাকা বসবাস শুরু করে ৭ মাস যাবত রাজু’র সাথে কোন দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। রাজুর ছোট ভাই ফোয়াদ সালেহ আহমেদ কে জানায় আমার বোন রাজু আপা এক মাসের গর্ভবতী এবং সন্তানের জন্ম হয় বিগত ৩০/০৬/২০০৩ ইং তারিখ।তার নাম – খালেকুজ্জামান রাজ।
ছালেহ আহমেদ তার বিবেগ ও বিবেচনা বাস্তবতা নিয়ে মনে করেন খালেকুজ্জামান রাজ, রাজুর অবৈধ সন্তান বলিয়া সামাজিক ভাবে মেনে নিতে পারে নাই এবং উক্ত অবৈধ সন্তানে ঘটনা নিয়ে মীমাংসার জন্য ২০০৩ ইং তারিখ ১৭ ই রমজান মাসে রাজুর পিতা – তখন এপ,পি হোস্টেল শেরে বাংলা নগর বাসায় আসতে বলে। সালেহ আহমেদ হাজীর হয় রাজুর অবৈধ সন্তান জন্ম নিয়ে আলোচনায় উপস্থিত থাকে রাজু’র পিতা – এম,পি, (সাবেক), রাজুর ভাই ফয়সাল আহমেদ, রাজু’র পরকীয়া প্রেমিক আব্দুল সালাম, এম,পির – পি,এস সালাম সিকদার, কাজের মেয়ে সুমি, ও রাজু ছিল। এবং রাজু তখন ১ মাসের গর্ভবতী এম,পি সাহেব বলে রাজু’র সন্তান নিয়ে আপওি কর কেন তখন সালেহ আহমেদ উত্তরে বলে আমি বিগত ৭ মাস যাবত রাজু’র সাথে থাকি না।রাজু এখন ১ মাসের গর্ভবতী আমি কি ভাবে মেনে নিব। তারপর সকলে মিলে জোর পূর্বক একাধিক স্ট্যামে সালেহ আহমেদ সহি – সাক্ষর নিয়ে এস,পি ন্যাশনাল ফ্যান ফ্যাক্টরী গাজীপুরা,এরশাদ নগর, টংগী, গাজীপুর লিখে নিয়ে ভোগ দখল করবে । তারপর রাজু বটি দিয়ে সালেহ আহমেদ এর পিছনের দিক থেকে কুপ দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করে এবং লাইট বন্ধ করে দিয়ে সবাই সালেহ আহমেদ এর উপর ঝাপিয়ে পরে এমন সময় এম,পির হাতে সালেহ আহমেদ কামর দিয়ে থাকে,সকলে এম,পি কে নিয়ে ব্যস্ত থাকে। সালেহ আহমেদ জান বাচাতে পালিয়ে চলে যায় এবং শহিদ সোর্য়ারদী হাসপাতালে এসে চিকিৎসা করে, রাজুর ভাই ফয়সাল বাহিনী এসে আক্রমণ করে ডাঃ এর সহযোগিতা সালেহ আহমেদ পালিয়ে যায়। তার পেজারে মেসেজ আসে ফয়সাল পাঠায় এবার বেচে গেছ এবং পুনরায় তুকে পেলে জীবনে মেরে পেলবো। সালেহ আহমেদ ঢাকা ছারিয়া গাজীপুর জমিদার বাড়ী ৩ মাস লোকিয়ে থাকে। এ সময়ের মধ্যে সালেহ আহমেদ এর ফ্যান কার খানা বিক্রি করে দেয়। রাজুর পিতা আমার পেজারে ম্যাসেজ পাঠায় আমার এম,পির মেয়াদ ২০০৬ ইং সাল
থাকা পযর্ন্ত রাজু কে যেন ডিভোর্স না দেওয়া হয়। তারপর এম, পির মেয়াদ শেষ হওয়া, বিগত ১৭/১১/২০০৬ইং তারিখে ডিভোর্স প্রদান করে এবং তালাক দেওয়া পূর্বে বিগত ৩০/১০/২০০৬ ইং তারিখে নারী নির্যাতন যৌতুক ২০০ ধারা মামলা দায়ের করেন ঢাকা আদালতে। কেরানীগঞ্জ থানার অধিনে এবং ১১/১২/২০০৬ ইং তারিখ গ্রফতারি পরোয়া জারী করে ১৭/০৪/২০০৭ ইং তারিখ সেই দিন গ্রফতার করে। উক্ত মামলা আসামী বিরুদ্ধে সন্দেহতাত ভাবে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়া মামলা থেকে সালেহ আহমেদ কে খালাস দেওয়া হয় তাং ২৪/০৯/২০০৮ ইং তারিখ এম, এ সুফিয়ান ম্যাজেস্ট্রেট চীপ জুডিসিয়াল, ঢাকা।
উক্ত মামলা পরিচালনা করে রাজুর বয়ফ্রন্ড এডভোকেট হাফিজুর রহমান কাঞ্চন তার নিজের ঠিকানা ব্যবহার করে। এর পরে ধারা বাহকিতা খুলনা জেলা – মামলা নং ৫০০/সি, তারিখ – বিগত ১৫/০৯/২০০৯ ইং এ মামলা থেকে বিগত ২৮/০৪/২০২৫ ইং খালাস পায় – এস, এম তারিক শামস- যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ খুলনা,২২৫/সি, ২৬০/সি সালেহ আহমেদ ৩ টি মিথ্যা মামলা বেকসুর খালাস পান। রাজুু মিথ্যা মামলা দায়ের করে সালেহ আহমেদ শারীরিক ও মানসিক অর্থনৈতিক অপুরনীয় ক্ষতি ও ব্যয় হয়। ১. যৌতুক মামলা খরচ হয় – ৫,০০০,০০/- পাঁচ লাখ টাকা। ২. কাবিনের পাতা পরিবর্তন করে – ২,০০০,০০/- গ্রহণ করে রাজু। ৩. খোরপোষ মামলা খরচ হয় – ৪,৮০,০০০/- (চার) লক্ষ (আশি) হাজার টাকা। ৪. সালেহ আহমেদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার মামলা ১১ লাখ ৫ হাজার টাকা পরিশোধ করিলেও পূনরায় ৬ লাখ টাকা দাবী করে রাজু।৫. খুলনা জেলায় মিথ্যা ৩ টি মামলা ১৮ বছরে ১৬,২০০,০০/-( ষোল লাখ) বিশ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
৬.এস, পি ন্যাশনাল ফ্যান কারখানা দখল করে। যার বাজার মূল্য ১০ কোটি টাকা। ৭. টংগিতে ৮ শতাংশ জমি গাজীপুরা এরশাদ নগর টংগি, গাজীপুর দখল করে নিয়ে বাড়ী করছে এবং সালেহ আহমেদ এর ক্ষতি কৃত টাকা পরিমান মোট = ১০ কোটি ৩৫ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা মাএ।
রাজীয়া সুলতানা রাজু পরকীয়া লিপ্ত হয়ে বিগত ০৯/১১/২০১১ ইং তারিখ এড.মুহাম্মদ সামছুল হক, পিতা – এম,এ কাদের, সাং ২২৮, হাজী ইসমাইল রোড,থানা – সোনাডাংগা,
জেলা – খুলনা। ২৫ টাকার ২ টা স্ট্যামে ভুয়া কাবিন করে সমাজে বুঝানোর জন্য শরিয়তের বিধান ভংগ করে। এই রাজিয়া সুলতানা রাজু একাধিক পরকিয়া করে একাধিক বিয়ে করে চরিত্রহীনা নারী অগনিত পুরুষ সাথে দৈহিক মেলা মেশা করে অনেক পুরুষের জীবন ও সংসার ধংশ করে তার কৌশল অবলম্বনে রাজু’র নির্যাতনের শিকার শিক্ষক সালেহ আহমেদ ভুক্তভোগী। এখনো তার জান – মালের নিরাপত্তা নেই। এই চরিএহীন নারী বাংলাদেশের সুনাম ধন্য ইবনে সিনা হাসপাতালে কি ভাবে চাকুরী করে। দেশের সকল প্রচলিত আইনের আওতায় এনে প্রশাসশনের নিকট সু- বিচারের দাবী ও তাজনীন আহমেদ তাজ কে ২৪ বছর সালেহ আহমেদ এর সাথে দেখা হয়নি এবং রাজুর ২য় সন্তান অবৈধ সালেহ আহমেদ দাবী করেন। মাননীয় আদালতের বিচারকবৃন্দ ডি,এন টেস্ট করে প্রমাণ সাপেক্ষ রিপোট অনুযায়ী ২ সন্তান হাজির করে আদালতে সু – বিচারের জন্য সালেহ আহমেদ  সহযোগিতা চান।