০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম

মাসে ২ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবীতে মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর মামলা করার ৬ মাসেও ১ জন আসামীও গ্রেপ্তার হয়নি উল্টো বাদীর সাংবাদিক ভাইয়ের দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে

  • প্রকাশিত ০৬:১৬:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫
  • ৩১ বার দেখা হয়েছে

মাসে ২ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবীতে মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর
মামলা করার ৬ মাসেও ১ জন আসামী ও গ্রেপ্তার হয়নি
উল্টো বাদীর সাংবাদিক ভাইয়ের দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১০ই জানুয়ারী আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৬ ঘটিকায় চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলী থানার নোয়াপাড়ার জালাল কন্ট্রাক্টারের কলোনীতে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), নেতৃত্বে মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (২৫), খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫) আসামীগণ ঘটনাস্থলে আসে, বাদী ও বাদীর পরিবারের লোকজনকে খোঁজাখুঁজি করে এবং অশোভন আচারণ করে গালিগালাজ করে থাকে।

এক পর্যায়ে বাদী হুমায়ুন কবির ও বাদীর ছোট ভাই ফজলুল করিম ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে আসিলে আসামী নাজনীন আক্তার স্বপ্না বলেন যে, কলোনীর মধ্যে থাকিতে হলে এবং বাদীর দোকান ঘর ভাড়া দিতে হলে আসামীগণকে ২ (দুই) লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে। তৎক্ষনাৎ বাদী হুমায়ুন কবির প্রতিবাদ করিলে আসামী নাজনীন আক্তার স্বপ্না, মোঃ সোহেল ও রেজিয়া বেগম সমস্বরে বলে যে, আগামী ২ দিনের মধ্যে ২ (দুই) লক্ষ টাকা চাঁদা না দিলে আসামীগণ হুমায়ুন কবির ও তার পরিবারের স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তি দখল করিয়া নিবে বলে সাফ জানিয়ে দেয় এবং বেশি বাড়া-বাড়ি করিলে বাদীর পরিবারের সদস্যদের প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে আসামীগণ ঘটনাস্থলে ত্যাগ করে। এতে করে বাদী ও বাদীর পরিবারের লোকজন ভীত সন্ত্রস্থ হইয়া পড়ে। গত ১২ই জানুয়ারী আনুমানিক রাত সাড়ে ৮ ঘটিকায় বাদী হুমায়ুন কবির (৫৮) ও বাদীর ছোট ভাই ফজলুল করিম (৫১) কে সাথে নিয়ে প্রথম ঘটনার বিষয়ে সাধারণ ডায়েরী লিপিবদ্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে অপেক্ষা করিতে থাকেন। ইতিমধ্যে রাত আনুমানিক ৯.৩০ ঘটিকার সময় বাদীর বাসা হইতে বাদীর পরিবার জানায় যে, বাদী ও বাদীর পরিবারের মালিকীয় কলোনীতে গিয়ে অর্থাৎ ঘটনাস্থলে গিয়ে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (২৫), খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫), আইরিন আক্তার নিলুফা (৩১), বেবি (৪৫), সাইমুন (২১) ও অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন আসামী ঘটনাস্থলে চিৎকার চেঁচামেচি করছে এবং ১ম ঘটনার তারিখের আসামীদের দাবীকৃত চাঁদা ২ (দুই) লক্ষ টাকা যোগাড় হইয়াছে কিনা জানতে চায়। বাদীর ছেলে আইনুল কবির কিসের চাঁদা কেন চাঁদা দিবে জিজ্ঞাসা করিলে আসামীগণ বলে যে, এলাকায় শান্তিতে থাকিতে চাইলে আমাদেরকে নিয়মিত চাঁদা দিতে হবে। বাদীর পরিবারের লোকজন চাঁদা দিতে অস্বীকার করিলে নাজনীন আক্তার স্বপ্নার নেতৃত্বে অপরাপর আসামীগন বাদীর মালিকীয় কলোনীতে হামলা ও ভাংচুর করে। এক পর্যায়ে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (৩৫) আসামীগন খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫), আইরিন আক্তার নিলুফা (৩১), বেবি (৪৫), সাইমুন (২১) অপরাপর আসামীগণের প্রত্যক্ষ মদদে ঘটনাস্থলের পার্শ্বের মরিয়ম ফার্নিচার দোকান হতে শাবল, মাতুল, চেনা ও লোহার রড দিয়ে বাদীর মালিকানাধীন ২টি ষ্টোর রুমের তালা ভেঙ্গে রুমে অনধিকার প্রবেশ করে ষ্টোর রুমে থাকা বাদীর ছেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রক্ষিত ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন ভাংচুর শুরু করে এবং কিছু মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর শুরু করে এবং কিছু মালামাল ষ্টোর রুম থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে নষ্ট করে ফেলে। কিছু মালামাল চুরি করে নিয়ে গিয়ে বাদীর পরিবারের প্রায় ২ (দুই) লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন করে এবং বাদীর ছেলের ইন্টেরিয়র ব্যবসার গচ্ছিত নগদ ৮৫,০০০/- (পঁচাশি হাজার) টাকা চুরি করে নিয়ে যায়। বাদীর পরিবারের সদস্যরা বাঁধা প্রদান করিলে আসামীগন তাদেরকে গালমন্দ করে এবং বাদীর ছেলেকে ঘাড় ধাক্কা দেয় ও চড় থাপ্পর মারে এবং মৃত্যু ভয় দেখিয়ে বাদীর ছেলেকে ঘটনাস্থল হইতে চলে যেতে বাধ্য করে। বাদী ও বাদীর ছোট ভাই ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছিলে ঘটনার বিস্তারিত জানিতে পারে এবং ঘটনার স্থান পর্যাবেক্ষণ করে ক্ষয়ক্ষতির বিষয় জানতে পারে এবং আসামীগণ চাঁদা জোগাড় করে না দিলে জান- মালের আরও ক্ষতিসাধণ করিবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যায়। বাদী ঘটনার বিষয়ে বাদীর ছোট ভাইয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ জিডি করতে বলে। সে মতে গত ১৩ই জানুয়ারী থানায় একটি জিডি এন্ট্রি করে এবং থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করিতে চাইলে থানা কর্তৃপক্ষ বাদী পক্ষকে বিজ্ঞ আদালতে মামলা করার পরামর্শ প্রদান করেন। বাদী ঘটনার উপস্থিত সকল আসামীর ও নাম ঠিকানা সংগ্রহ করে আত্মীয় স্বজনের সাথে আলাপ পরামর্শ করে কিছুটা বিলম্বে অর্থাৎ গত ২১শে জানুয়ারী বিজ্ঞ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট চট্টগ্রামের আদালতে মামলা দায়ের করে। মামলা নং- সি.আর- ৬৬/২০২৫ইং (পাহাড়তলী)।

ধারাঃ ১৪৯/৩২৩/৩২৭/৩৮০/৩৮৫/৪৪৮/৪৫৭/৫০৬ (২)/৩৪ দঃবিঃ। মামলা করার প্রায় ৬ মাসে ১ জন আসামী ও গ্রেপ্তার হয়নি। উল্টা মামলা করার এক সপ্তাহের মধ্যে বাদীর অপর কনিষ্ট সাংবাদিক ভাই মোহাম্মদ আকবর হোসেন ভূঁইয়ার দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে। সে প্রাণ ভয়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে সাহস পাচ্ছে না। এলাকায় যেতেও ভয় পাচ্ছে। প্রাণভয়ে সাংবাদিক আকবর ভুঁইয়া এখন পালিয়ে বেরাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক আকবর হোসেন ভূঁইয়া দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রার পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

Tag :
জনপ্রিয়

চট্টগ্রামে লুমিনাস ওয়ার্ল্ড লিঃ পক্ষ থেকে টেকসই কৃষি-কৃষক সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি চট্টগ্রাম

মাসে ২ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবীতে মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর মামলা করার ৬ মাসেও ১ জন আসামীও গ্রেপ্তার হয়নি উল্টো বাদীর সাংবাদিক ভাইয়ের দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে

প্রকাশিত ০৬:১৬:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫

মাসে ২ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবীতে মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর
মামলা করার ৬ মাসেও ১ জন আসামী ও গ্রেপ্তার হয়নি
উল্টো বাদীর সাংবাদিক ভাইয়ের দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে
মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১০ই জানুয়ারী আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৬ ঘটিকায় চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলী থানার নোয়াপাড়ার জালাল কন্ট্রাক্টারের কলোনীতে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), নেতৃত্বে মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (২৫), খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫) আসামীগণ ঘটনাস্থলে আসে, বাদী ও বাদীর পরিবারের লোকজনকে খোঁজাখুঁজি করে এবং অশোভন আচারণ করে গালিগালাজ করে থাকে।

এক পর্যায়ে বাদী হুমায়ুন কবির ও বাদীর ছোট ভাই ফজলুল করিম ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে আসিলে আসামী নাজনীন আক্তার স্বপ্না বলেন যে, কলোনীর মধ্যে থাকিতে হলে এবং বাদীর দোকান ঘর ভাড়া দিতে হলে আসামীগণকে ২ (দুই) লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে। তৎক্ষনাৎ বাদী হুমায়ুন কবির প্রতিবাদ করিলে আসামী নাজনীন আক্তার স্বপ্না, মোঃ সোহেল ও রেজিয়া বেগম সমস্বরে বলে যে, আগামী ২ দিনের মধ্যে ২ (দুই) লক্ষ টাকা চাঁদা না দিলে আসামীগণ হুমায়ুন কবির ও তার পরিবারের স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তি দখল করিয়া নিবে বলে সাফ জানিয়ে দেয় এবং বেশি বাড়া-বাড়ি করিলে বাদীর পরিবারের সদস্যদের প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে আসামীগণ ঘটনাস্থলে ত্যাগ করে। এতে করে বাদী ও বাদীর পরিবারের লোকজন ভীত সন্ত্রস্থ হইয়া পড়ে। গত ১২ই জানুয়ারী আনুমানিক রাত সাড়ে ৮ ঘটিকায় বাদী হুমায়ুন কবির (৫৮) ও বাদীর ছোট ভাই ফজলুল করিম (৫১) কে সাথে নিয়ে প্রথম ঘটনার বিষয়ে সাধারণ ডায়েরী লিপিবদ্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে অপেক্ষা করিতে থাকেন। ইতিমধ্যে রাত আনুমানিক ৯.৩০ ঘটিকার সময় বাদীর বাসা হইতে বাদীর পরিবার জানায় যে, বাদী ও বাদীর পরিবারের মালিকীয় কলোনীতে গিয়ে অর্থাৎ ঘটনাস্থলে গিয়ে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (২৫), খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫), আইরিন আক্তার নিলুফা (৩১), বেবি (৪৫), সাইমুন (২১) ও অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন আসামী ঘটনাস্থলে চিৎকার চেঁচামেচি করছে এবং ১ম ঘটনার তারিখের আসামীদের দাবীকৃত চাঁদা ২ (দুই) লক্ষ টাকা যোগাড় হইয়াছে কিনা জানতে চায়। বাদীর ছেলে আইনুল কবির কিসের চাঁদা কেন চাঁদা দিবে জিজ্ঞাসা করিলে আসামীগণ বলে যে, এলাকায় শান্তিতে থাকিতে চাইলে আমাদেরকে নিয়মিত চাঁদা দিতে হবে। বাদীর পরিবারের লোকজন চাঁদা দিতে অস্বীকার করিলে নাজনীন আক্তার স্বপ্নার নেতৃত্বে অপরাপর আসামীগন বাদীর মালিকীয় কলোনীতে হামলা ও ভাংচুর করে। এক পর্যায়ে নাজনীন আক্তার স্বপ্না (৩৪), মোঃ সোহেল (৪৫), রেজিয়া বেগম (৬০), আমজাদ হোসেন দিপু (৩৫) আসামীগন খুঁকি (৪৩), রত্না (৪০), রুবেল হোসেন (৩৫) ও বোরহান উদ্দিন সুরুজ (৫৫), আইরিন আক্তার নিলুফা (৩১), বেবি (৪৫), সাইমুন (২১) অপরাপর আসামীগণের প্রত্যক্ষ মদদে ঘটনাস্থলের পার্শ্বের মরিয়ম ফার্নিচার দোকান হতে শাবল, মাতুল, চেনা ও লোহার রড দিয়ে বাদীর মালিকানাধীন ২টি ষ্টোর রুমের তালা ভেঙ্গে রুমে অনধিকার প্রবেশ করে ষ্টোর রুমে থাকা বাদীর ছেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রক্ষিত ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন ভাংচুর শুরু করে এবং কিছু মালামাল লুটপাট ও ভাংচুর শুরু করে এবং কিছু মালামাল ষ্টোর রুম থেকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে নষ্ট করে ফেলে। কিছু মালামাল চুরি করে নিয়ে গিয়ে বাদীর পরিবারের প্রায় ২ (দুই) লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন করে এবং বাদীর ছেলের ইন্টেরিয়র ব্যবসার গচ্ছিত নগদ ৮৫,০০০/- (পঁচাশি হাজার) টাকা চুরি করে নিয়ে যায়। বাদীর পরিবারের সদস্যরা বাঁধা প্রদান করিলে আসামীগন তাদেরকে গালমন্দ করে এবং বাদীর ছেলেকে ঘাড় ধাক্কা দেয় ও চড় থাপ্পর মারে এবং মৃত্যু ভয় দেখিয়ে বাদীর ছেলেকে ঘটনাস্থল হইতে চলে যেতে বাধ্য করে। বাদী ও বাদীর ছোট ভাই ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছিলে ঘটনার বিস্তারিত জানিতে পারে এবং ঘটনার স্থান পর্যাবেক্ষণ করে ক্ষয়ক্ষতির বিষয় জানতে পারে এবং আসামীগণ চাঁদা জোগাড় করে না দিলে জান- মালের আরও ক্ষতিসাধণ করিবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যায়। বাদী ঘটনার বিষয়ে বাদীর ছোট ভাইয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ জিডি করতে বলে। সে মতে গত ১৩ই জানুয়ারী থানায় একটি জিডি এন্ট্রি করে এবং থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করিতে চাইলে থানা কর্তৃপক্ষ বাদী পক্ষকে বিজ্ঞ আদালতে মামলা করার পরামর্শ প্রদান করেন। বাদী ঘটনার উপস্থিত সকল আসামীর ও নাম ঠিকানা সংগ্রহ করে আত্মীয় স্বজনের সাথে আলাপ পরামর্শ করে কিছুটা বিলম্বে অর্থাৎ গত ২১শে জানুয়ারী বিজ্ঞ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট চট্টগ্রামের আদালতে মামলা দায়ের করে। মামলা নং- সি.আর- ৬৬/২০২৫ইং (পাহাড়তলী)।

ধারাঃ ১৪৯/৩২৩/৩২৭/৩৮০/৩৮৫/৪৪৮/৪৫৭/৫০৬ (২)/৩৪ দঃবিঃ। মামলা করার প্রায় ৬ মাসে ১ জন আসামী ও গ্রেপ্তার হয়নি। উল্টা মামলা করার এক সপ্তাহের মধ্যে বাদীর অপর কনিষ্ট সাংবাদিক ভাই মোহাম্মদ আকবর হোসেন ভূঁইয়ার দোকান ও ঘর দখল করে নিয়মিত ভাড়া আদায় করছে। সে প্রাণ ভয়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে সাহস পাচ্ছে না। এলাকায় যেতেও ভয় পাচ্ছে। প্রাণভয়ে সাংবাদিক আকবর ভুঁইয়া এখন পালিয়ে বেরাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক আকবর হোসেন ভূঁইয়া দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রার পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।