১০:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম চট্টগ্রাম বাঁশখালী প্রতিনিধি

বাঁশখালীতে এসি ল্যান্ড এর অভিযান পরিচালনায় কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা।

  • প্রকাশিত ০১:৫৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ০ বার দেখা হয়েছে

বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে একজনকে কারাদণ্ড ও অন্যজনকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (৩১ আগস্ট) বিকেল ৩টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: ওমর সানী আকন এর নেতৃত্বে উপজেলার নাপোড়া ইউনিয়নের নাপোড়া ছড়া, শেখেরখীল, চাম্বল এবং শীলকূপ ইউনিয়নের টাইম বাজার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে শেখেরখীল ইউনিয়নের নাপোড়া ছড়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, মজুদ ও বিক্রির পাশাপাশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বালু ব্যবহারের অভিযোগে একজনকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০ এর ৪ ধারার বিধান লঙ্ঘনের দায়ে একই আইনের ১৫ ধারা অনুসারে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া শীলকূপ টাইমবাজারের একটি দোকানে ট্রেডমার্কবিহীন ভেজাল জুস, চকলেট, আচার ও চিপস মজুদ ও বিক্রির অপরাধে একজন ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪১ ও ৫২ ধারা অনুসারে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। আদায়কৃত জরিমানার পাশাপাশি ভেজাল পণ্যগুলো স্যানিটারি ইন্সপেক্টরের উপস্থিতিতে জব্দ ও বাজেয়াপ্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর সানী আকন বলেন- “অবৈধভাবে বালু উত্তোলন পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি এবং ভেজাল খাদ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই জনস্বার্থ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Tag :
জনপ্রিয়

লক্ষ টাকার চেকটা

মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম চট্টগ্রাম বাঁশখালী প্রতিনিধি

বাঁশখালীতে এসি ল্যান্ড এর অভিযান পরিচালনায় কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা।

প্রকাশিত ০১:৫৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে একজনকে কারাদণ্ড ও অন্যজনকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (৩১ আগস্ট) বিকেল ৩টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: ওমর সানী আকন এর নেতৃত্বে উপজেলার নাপোড়া ইউনিয়নের নাপোড়া ছড়া, শেখেরখীল, চাম্বল এবং শীলকূপ ইউনিয়নের টাইম বাজার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে শেখেরখীল ইউনিয়নের নাপোড়া ছড়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, মজুদ ও বিক্রির পাশাপাশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বালু ব্যবহারের অভিযোগে একজনকে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০ এর ৪ ধারার বিধান লঙ্ঘনের দায়ে একই আইনের ১৫ ধারা অনুসারে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া শীলকূপ টাইমবাজারের একটি দোকানে ট্রেডমার্কবিহীন ভেজাল জুস, চকলেট, আচার ও চিপস মজুদ ও বিক্রির অপরাধে একজন ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪১ ও ৫২ ধারা অনুসারে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। আদায়কৃত জরিমানার পাশাপাশি ভেজাল পণ্যগুলো স্যানিটারি ইন্সপেক্টরের উপস্থিতিতে জব্দ ও বাজেয়াপ্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর সানী আকন বলেন- “অবৈধভাবে বালু উত্তোলন পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি এবং ভেজাল খাদ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই জনস্বার্থ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।