নাজির সাইফুল ইসলাম,সার্টিফিকেট সহকারী পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এক আতঙ্ক নাম। যেকোনো কাজ অর্থের বিনিময় ছাড়া চলে না। যেমন সরকারি টিউবওয়েল এান বিভিন্ন রকম টেন্ডার হাট বাজারের ই জারা।আর এসব আমলাতন্ত্রের কারণেই হয়েছেন রাতারাতি অঢেল সম্পত্তির মালিক এবং গড়েছেন পটুয়াখালী সবুজবাগ সেন্ট্রাল হসপিটাল এর পাশে নামিদামি জাগায় বাড়ি। সাইফুলের এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়। সাইফুল ছিল পতিত ফেসিস্ট আওয়ামী লীগের বাউফল উপজেলার নওমালা ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সাবেক চিফ হুইপ আসম ফিরোজ এর একান্ত আস্থাভাজন লোক যার ক্ষমতা দাপটের সুবাদে ও ছাত্রলীগের সভাপতি থাকার কারণে। পেয়েছেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চাকুরী এবং স্ত্রীকে দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরী।ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পূর্ব দিন পর্যন্ত ছিলেন। একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এবং তার স্ত্রীও একই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। চাকুরীরত অবস্থায় রাজনীতি করেন এবং প্রতিপক্ষকে হত্যা করে হত্যা মামলার আসামি হয়ে জেলে রয়েছেন কিছুদিন ও চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত হন। পরে রাজনৈতিক দাপটে হত্যা মামলা থেকে নিজের নাম বাদ দেওয়াতে বাধ্য করেন। তার ফেসবুকে এখনো দেখতে পাওয়া যায় সিস্টার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ছবি ও সাবেক চীপ হুইপ আসম ফিরোজের সাথে তার ছবি তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি থাকা অবস্থায় ২০১৫ সালে চাকুরীতে যোগদান করেন। সাইফুল তার রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে তার নিজের লোক বাণিজ্য করে তার কাছে রাখেন বাকি স্টাফদের অন্যত্র বদলি করে দেন এতসব অপকর্ম করেও মির্জাগঞ্জ নাজির হিসেবে বহাল থেকে গা ঢাকা দিয়ে ঘুরে বেড়ান।মানুষের কাছে বলে বেড়ান আমাকে বদলি করার ক্ষমতা ডিসির নেই।বদলি করার আগে আমাকে জিজ্ঞেস করে নিতে হবে। ফেসিস্ট আওয়ামী লীগের লোক হয়েও এখও ক্ষমতা ও প্রভাবের রহস্য ঘুরপাক খাচ্ছে সুবিদখিলী জনমনে।
বিস্তারিত পরবর্তী নিউজে আসছে …..
০৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি :
নাজির সাইফুল ইসলাম যখন আমলা সাইফুল
Tag :
জনপ্রিয়