০৬:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামালপুর মেলান্দহ উপজেলা বিএডিসির অফিসে কৃষকের হয়রানি

  • প্রকাশিত ০৮:২৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
  • ১৬৮ বার দেখা হয়েছে

 

জামালপুর স্টাফ রিপোর্টার উজ্জ্বল আকন্দ

মেলান্দহে বিএডিসির(ক্ষুদ্রসেচ) বিভাগের উপ- সহকারী প্রকৌশলী মোঃ রাসেল আলীর কর্মস্হলে গাফিলতির কারনে শত শত কৃষক হয়রানির শিকার হচ্ছে।

কৃষকদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা গেছে – ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস থেকে সেচের অনুমোদন পত্রের আবেদন করেও অনেক বৈধ কৃষক অনুমোদন পায়নি,অফিস সূত্রে জানা গেছে এ পর্যন্ত ৩শ আবেদন জমা রয়েছে প্রকৌশলী অফিসে, সপ্তাহে একদিন অথবা মাসে ২/ ৩ দিন অফিসে আসলেও কোন আবেদনকারী তার সাক্ষাৎ পায় না,মুঠো ফোনেও তাকে পাওয়া যায়না,তবে তার নিয়োগকৃত দালালের সাথে কথা বলতে হয়।এমনই অবস্হায় গতকাল ২১ অক্টোবর বেলা ১২ টায় আবেদনকারী কৃষকদের অনুরোধে গিয়ে তার অফিস তালাবদ্ধ দেখে তাকে মুঠো ফোনে ডেকে আনলে সে কোন কথার সদুত্তর দিতে পারেননি। তিনি বলেন বছরে দুইবার মিটিং করে আমরা সেচের ছাড়পত্র প্রদান করে থাকি। এ ব্যাপারে মেলান্দহ উপজেলা  নির্বাহী অফিসার ও সেচ কমিটির সভাপতি  এস এম আলমগীরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রতি মাসে তারা মিটিংয়ের আয়োজন করতে পারে, এ আয়োজন কখন করতে হবে সেটা বিএডিসি আমাকে অবগত করবে। তিন শতাধিক  আবেদন জমা রয়েছে এবং অফিসে অনুপস্থিতির বিষয়ে জামালপুর সেচ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কায়সার মুন্সির সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি তিন শতাধিক আবেদন জমা রেখে কৃষকদের হয়রানি করার বিষয়টি জানেন না বলে প্রতিবেদককে জানান। এবং দ্রুত ব্যবস্হা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করে।

Tag :
জনপ্রিয়

বগুড়ায় প্রতারনার অভিযোগে তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দানকারী ভুয়া ব্যারিস্টার শামীম গ্রেফতার

জামালপুর মেলান্দহ উপজেলা বিএডিসির অফিসে কৃষকের হয়রানি

প্রকাশিত ০৮:২৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

 

জামালপুর স্টাফ রিপোর্টার উজ্জ্বল আকন্দ

মেলান্দহে বিএডিসির(ক্ষুদ্রসেচ) বিভাগের উপ- সহকারী প্রকৌশলী মোঃ রাসেল আলীর কর্মস্হলে গাফিলতির কারনে শত শত কৃষক হয়রানির শিকার হচ্ছে।

কৃষকদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানা গেছে – ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস থেকে সেচের অনুমোদন পত্রের আবেদন করেও অনেক বৈধ কৃষক অনুমোদন পায়নি,অফিস সূত্রে জানা গেছে এ পর্যন্ত ৩শ আবেদন জমা রয়েছে প্রকৌশলী অফিসে, সপ্তাহে একদিন অথবা মাসে ২/ ৩ দিন অফিসে আসলেও কোন আবেদনকারী তার সাক্ষাৎ পায় না,মুঠো ফোনেও তাকে পাওয়া যায়না,তবে তার নিয়োগকৃত দালালের সাথে কথা বলতে হয়।এমনই অবস্হায় গতকাল ২১ অক্টোবর বেলা ১২ টায় আবেদনকারী কৃষকদের অনুরোধে গিয়ে তার অফিস তালাবদ্ধ দেখে তাকে মুঠো ফোনে ডেকে আনলে সে কোন কথার সদুত্তর দিতে পারেননি। তিনি বলেন বছরে দুইবার মিটিং করে আমরা সেচের ছাড়পত্র প্রদান করে থাকি। এ ব্যাপারে মেলান্দহ উপজেলা  নির্বাহী অফিসার ও সেচ কমিটির সভাপতি  এস এম আলমগীরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রতি মাসে তারা মিটিংয়ের আয়োজন করতে পারে, এ আয়োজন কখন করতে হবে সেটা বিএডিসি আমাকে অবগত করবে। তিন শতাধিক  আবেদন জমা রয়েছে এবং অফিসে অনুপস্থিতির বিষয়ে জামালপুর সেচ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কায়সার মুন্সির সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি তিন শতাধিক আবেদন জমা রেখে কৃষকদের হয়রানি করার বিষয়টি জানেন না বলে প্রতিবেদককে জানান। এবং দ্রুত ব্যবস্হা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করে।