০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সাইফুল ইসলাম খান, স্টাফ রিপোর্টারঃ

কুল চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খান

  • প্রকাশিত ০৪:৩১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
  • ২৩১ বার দেখা হয়েছে

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বলসুন্দরী কুল চাষ করে এcলাকায় সাড়া ফেলেছেন সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খান। সে খান নড়াইল গ্রামের মৃত নজরুল ইসলাম খানের সন্তান। ছোট বেলা থেকেই গ্রামে বেড়ে ওঠা বৃক্ষ প্রেমী সাইফুল ইসলাম খান বাগান করতে নিত্য নতুন ও লাভজনক ফলের বাগান করে আসছেন। গত ৪ বছর আগে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে নিজের ৬০ শতাংশ জমিতে বল সুন্দরী কুল চাষ করে প্রথম ২ বছর ফলন না পেলে ও গত বছর গাছে ফল ধরতে শুরু করে। এ বছর প্রতিটি গাছের সঠিক পরিচর্যা ফলে পর্যাপ্ত ফল ধরে।যা নিজ এলাকা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের মানুষ ও খুচরা বিক্রেতারা বাগানের গাছ থেকেই কিনে নিয়ে যায়। বল সুন্দরী কুলের সুমিষ্টতা ও স্বাদের সুনাম শুনে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইজাজুল হক ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিআরডি এর নির্বাহী প্রকৌশলী সজল দাশ সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খানের কুল বাগান পরিদর্শন করেন এবং কুল চাষে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। কুল চাষ করে সফলতার
ব্যাপারে সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খানের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান আমি আমার পিতার নিকট থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে স্কুল জীবন থেকে বিভিন্ন ফলের চারা রোপন করে আসছি।গত ৫ বছর আগে আলফাডাঙ্গা উপজেলার এক আত্নীয়র কুল বাগান পরিদর্শন করে বল সুন্দরী কুল চাষে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের ৬০ শতাংশ জমিতে কুল চাষ করি।এ বছর ফলন ভালো হওয়ায় এবং উপযুক্ত দাম পাওয়ায় খরচ বাদ দিয়ে আমার প্রায় ৫৫ হাজার টাকা লাভ থাকবে।আশা রাখি আগামী বছর আল্লাহর রহমতে আবহাওয়া অনুকূল হয় এবং আশানুরূপ ফলন হয় তাহলে প্রায় দিগুণ লাভা থাকবে।

Tag :
জনপ্রিয়

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার পথে সবচেয়ে বড় বাধা চেকআপ সিন্ডিকেটের ফাঁদে শ্রমিকরা

সাইফুল ইসলাম খান, স্টাফ রিপোর্টারঃ

কুল চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খান

প্রকাশিত ০৪:৩১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বলসুন্দরী কুল চাষ করে এcলাকায় সাড়া ফেলেছেন সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খান। সে খান নড়াইল গ্রামের মৃত নজরুল ইসলাম খানের সন্তান। ছোট বেলা থেকেই গ্রামে বেড়ে ওঠা বৃক্ষ প্রেমী সাইফুল ইসলাম খান বাগান করতে নিত্য নতুন ও লাভজনক ফলের বাগান করে আসছেন। গত ৪ বছর আগে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে নিজের ৬০ শতাংশ জমিতে বল সুন্দরী কুল চাষ করে প্রথম ২ বছর ফলন না পেলে ও গত বছর গাছে ফল ধরতে শুরু করে। এ বছর প্রতিটি গাছের সঠিক পরিচর্যা ফলে পর্যাপ্ত ফল ধরে।যা নিজ এলাকা ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের মানুষ ও খুচরা বিক্রেতারা বাগানের গাছ থেকেই কিনে নিয়ে যায়। বল সুন্দরী কুলের সুমিষ্টতা ও স্বাদের সুনাম শুনে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইজাজুল হক ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিআরডি এর নির্বাহী প্রকৌশলী সজল দাশ সাপ্তাহিক কালধারার সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খানের কুল বাগান পরিদর্শন করেন এবং কুল চাষে কাশিয়ানী উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। কুল চাষ করে সফলতার
ব্যাপারে সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম খানের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান আমি আমার পিতার নিকট থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে স্কুল জীবন থেকে বিভিন্ন ফলের চারা রোপন করে আসছি।গত ৫ বছর আগে আলফাডাঙ্গা উপজেলার এক আত্নীয়র কুল বাগান পরিদর্শন করে বল সুন্দরী কুল চাষে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের ৬০ শতাংশ জমিতে কুল চাষ করি।এ বছর ফলন ভালো হওয়ায় এবং উপযুক্ত দাম পাওয়ায় খরচ বাদ দিয়ে আমার প্রায় ৫৫ হাজার টাকা লাভ থাকবে।আশা রাখি আগামী বছর আল্লাহর রহমতে আবহাওয়া অনুকূল হয় এবং আশানুরূপ ফলন হয় তাহলে প্রায় দিগুণ লাভা থাকবে।