কাপাসিয়ায় ৪ আগষ্ট ২০২৪ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র – জনতার উপর আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদেরহামলার পর জুনায়েদ হোসেন লিয়ন বাদী হয়ে সাবেক সংসদ সদস্য, বঙ্গতাজ কন্যা সিমিন হোসেন কে ১ নম্বর হুকুমের আসামি করে ৬১ জনের নাম উল্লেখ ও আরো অজ্ঞাতনামা ১৫০ জন কে আসামি করে একটি মামলা করেন। মামলা নং ২৩(০৯)২০২৪।
এই মামলাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কতৃক প্রত্যাহারের প্রতিবাদে কাপাসিয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে
লিখিত বক্তব্যে ছাত্রদের পক্ষ্য থেকে রাশেদুল হক লিখিত বক্তব্যে বলেন, ফ্যসিষ্টদের দোসররা এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমদের হুমকি দিচ্ছে। এদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র – জনতার উপর ৪ আগষ্ট হামলার পর যে মামলাটি করা হয়েছিল সে মামলাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু কোন মামলা প্রত্যাহার করতে হলে জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর যে মামলা গুলি প্রত্যাহারের আবেদন করবেন সেই মামলা গুলি দন্ড বিধির ৪৯৪ দ্বারায় প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু এই মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন এখনো করা হয়নি। এই মামলাটি আবেদন না করার পরেও এই মামলাটি কি ভাবে প্রত্যাহারের তালিকায় অন্তভূক্ত হলো?
গাজীপুরের পাবলিক প্রসিকিউটর মোস্তফা কামাল সাহেব বলেছেন তিনি এই মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেননি।তিনি মনে করেন মন্ত্রণালয়ে যে কোন কৌশলের মাধ্যমে এই মামলাটি এন্ট্রি করেছেন। এই মামলাগুলি প্রত্যাহার হয়ে গেলে ছাত্র সমাজ জীবন নাশের হমকির মধ্যে পড়ে যায়। কিভাবে এই মামলাটি এন্ট্রি হলো তা তদন্ত করে বের করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এই মামলাটি প্রতাহারের তালিকা থেকে বাতিল করে প্রয়োজনে পূণরায় তদন্ত করে পূণবহালের দাবি করছি।