১০:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ২৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পরও তবিয়তে বহাল শাহনাজ পারভীন

  • প্রকাশিত ১০:৫৬:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৫৪ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি

 

স্হানীয় সরকার অধিদপ্তর এলজিইডিতে একজন নারী কর্মচারী একাধিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাকে ব্লাকমেল করে অর্থ আর্তসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক একজন সহকারী প্রকৌশলী এক প্রেজ রিলিজের মাধ্যমে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীন এলজিইডির একটি প্রকল্পে চাকুরী করেন মনিটরিং এক্সপাট হিসেবে কিন্তু অফিসে না এসে সারাদিন বিনোদন করে চলাফেরা করেন যা তার ফেজবুক পেজে গেলেই বুজা যায়। এলজিইডির একজন প্রকল্পর কর্মচারী অফিসিয়ালি ছুটি না নিয়ে মাসের পর মাস ফেসবুকে টিকটক সহ ভিডিও তৈরী করে, অথচ মাস শেষে সরকারি বেতন উত্তোলন করে ফুর্তি করছেন। কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এহেন কর্মকান্ড করছেন বলে সূএ নিশ্চিত করেন। তানাহলে দীর্ঘদিন ছুটি ছাড়া অফিস না করে কিভাবে বেতন উত্তোলন করছেন।
এবিষয়ে অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীনের সঙ্গে দেখা করতে এবং তার মন্তব্য নিতে ঢাকা জেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে একাধিক বার গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি,এমনকি মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হলে মুঠোফোনটি রিসিভ করেননি।

ভুক্তভোগী হাসানুজ্জামানের সঙ্গে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীন খুবই ধুরন্ধর প্রকৃতির, তিনি ফেজবুক পেজে বিভিন্ন ভিডিও করে সম্পর্ক তৈরী করে তার পরে এক পর্যায়ে টাকা ওয়ালা এবং উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদেরকে টার্গেট করে সু- সম্পর্ক তৈরী করে ফুসলে ফাসলে নিজ কব্জায় এনে এক পর্যায়ে নিজের বাসায় নিয়ে এসে রঙলিলার পর্যায় তেরী করে, এবং গোপনে পূর্ব থেকে গোপন ক্যামরা ফিট করে ভিডিও ধারন করেন যা ইতোপূর্বে কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তাকে এভাবেই ব্লাকমেল করে আনুমানিক ৪০-৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
অর্থ হাতিয়ে নিতে তৈরী করছেন একটি চক্র, সেই চক্রের সঙ্গে জড়িত মিজানুর রহমান মিজান এট এভাইসেল লি: এট আরফা ইন্টারন্যাশনাল লি: এবং রেজাউল ইসলাম, স্পালাইয়ার সেই চক্র প্রথমে ভিডিও নিয়ে ভুক্তভোগীকে ফোন করে বলে যে আপনার একটি ভিডিও ক্লিপ আছে আমার কাছে,প্রথমে সাক্ষাৎ’র অফার পরবর্তীতে মোটা অংকের টাকা, যদি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের ভয়ভীতি দেখায় এক পর্যায়ে লাজ লজ্জার ভয়ে টাকা দিতে বাধ্য করে টাকা হাতিয়ে নেন।তার হাত থেকে রেহাই পাননি কেহই। সাবেক একজন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, সহকারী-প্রকৌশলী এমনকি গাড়ি চালকও।
সরেজমিনে এসকল তথ্য পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী একাধিক কর্মকর্তা প্রতিবেদককে বলেন শাহনাজ পারভীন একজন ধুরন্ধর ও চতুর প্রকৃতির নারী তার সাথে কেহ কথা একবার বললেই ফেসে যাবে এবং এক পর্যায়ে তার ব্লাকমেলিং’র স্বীকার হবেন।এসকল অপরাধ ও অপকর্মে বাধা দেওয়ায় তার স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে যায়।

সাম্প্রতিক একজন ভুক্তভোগী এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) হাসানুজ্জামানের সঙ্গে একই ভাবে ব্লাকমেল করে ২লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
উল্লেখ হাসানুজ্জামান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন,এলজিইডির সদর দপ্তরে যানবাহন শাখায় কর্মরত আছি।আমি সর্বদায় আমার কাজের প্রতি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে আসছি।
গত ১৯ /১২/২৪ ইং তারিখে আনুমানিক বিকাল ৪ ঘটিকার সময় আমাকে দেলোয়ার খাঁন পলক নামের একজন ফোন দিয়ে বলেন আপনার একটি ভিডিও ক্লিপ আছে আমার সঙ্গে দেখা করেন।
পরে আমি অফিস টাইমের পর সাক্ষাৎ করি।

তখন তারা আমার অফিসের একজন নারী কলিগ’র( শাহনাজ পারভীন)আপত্তিকর ভিডিও দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। ভিডিওটি দেখান কবির হোসেন এবং দেলোয়ার খাঁন পলক তাদের ফোন নং ০১৭৩৬৮৪৩৪১-০১৯১৯২০৩৪৬০,এক পর্যায়ে লোক তার আশ্বস্ত করে বলে ২ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা লজ্জার ভয়ে এক পর্যায়ে দিতে রাজি হয়ে পরিশোধ করি। কয়েকদিন পর আবার বার বার ফোন দিয়ে আরো মোটা অংকের টাকা দাবি করেন এবং বিভিন্ন লোকজন এবং সাংবাদিকদের দিয়ে ফোন করান বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের ভয় ভীতি দেখাতে থাকেন। এমতাবস্থায় গত ১৬ /০১ ২৫ ইং তাং আমি নিরুপায় হয়ে শের -ই বাংলা নগর থানায় আমার নিরাপত্তার জন্য একটি সাধারণ ডায়েরি করি।
উল্লেখ ইতি পূর্বে শাহনাজ পারভীন কয়েকজন গাড়িচালক,অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, বর্তমানে এলপিআরে একজন তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলীদেরকে ব্লাকমেলিং করে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা প্রতারনার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন। তার কাছ থেকে রক্ষা পাননি কিছু ঠিকাদারও। শাহনাজ পারভীন একজন বাজে প্রকৃতির নারী আমাকে তার ছেলেকে দেশের বাহিরে পাঠাবে মর্মে পরামর্শ করতে কয়েক বার যোগাযোগ করে তার বাসায় ডেকে আমার সঙ্গে ব্লাকমেল করে ছবি তুলে অর্থ আদায় করাই তার এখন একমাত্র উদ্দেশ্য।
উক্ত শাহানাজ পারভীনের সাবেক স্বামী শামসুল হক ৩৬১/ক উত্তর পীরেরবাগ ৬০ ফিট ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ৪র্থ তলায় বসবাস করেন।
ভুক্তভোগী জনাব হাসানুজ্জামান বলেন এ সকল ভিডিও আমাকে হেয় করার জন্য এবং অসৎ উপায়ে টাকা উপার্জন এর মাধ্যম করে অনৈতিক সম্পর্ক তৈরি করে সমাজের কাছে এবং আমার অফিসের স্যারদের কাছে ছোট করার জন্য করা হয়েছে।এ সকল ষড়যন্ত্র ও ডিজিটাল ব্লাকমেল মূল হোতাদের মূল উদ্ঘাটন করে আমি সহ অন্যদেরকে বাঁচাতে জোড় নিবেদন করেন। নইলে এক সময় এলজিইডির ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হবে।এখননি সময় এসেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের সম্মুখীন করা জরুরী বলে মনে করি

Tag :
জনপ্রিয়

ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক হলে করণীয়

একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পরও তবিয়তে বহাল শাহনাজ পারভীন

প্রকাশিত ১০:৫৬:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিনিধি

 

স্হানীয় সরকার অধিদপ্তর এলজিইডিতে একজন নারী কর্মচারী একাধিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাকে ব্লাকমেল করে অর্থ আর্তসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক একজন সহকারী প্রকৌশলী এক প্রেজ রিলিজের মাধ্যমে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়, অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীন এলজিইডির একটি প্রকল্পে চাকুরী করেন মনিটরিং এক্সপাট হিসেবে কিন্তু অফিসে না এসে সারাদিন বিনোদন করে চলাফেরা করেন যা তার ফেজবুক পেজে গেলেই বুজা যায়। এলজিইডির একজন প্রকল্পর কর্মচারী অফিসিয়ালি ছুটি না নিয়ে মাসের পর মাস ফেসবুকে টিকটক সহ ভিডিও তৈরী করে, অথচ মাস শেষে সরকারি বেতন উত্তোলন করে ফুর্তি করছেন। কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এহেন কর্মকান্ড করছেন বলে সূএ নিশ্চিত করেন। তানাহলে দীর্ঘদিন ছুটি ছাড়া অফিস না করে কিভাবে বেতন উত্তোলন করছেন।
এবিষয়ে অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীনের সঙ্গে দেখা করতে এবং তার মন্তব্য নিতে ঢাকা জেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে একাধিক বার গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি,এমনকি মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হলে মুঠোফোনটি রিসিভ করেননি।

ভুক্তভোগী হাসানুজ্জামানের সঙ্গে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযুক্ত শাহনাজ পারভীন খুবই ধুরন্ধর প্রকৃতির, তিনি ফেজবুক পেজে বিভিন্ন ভিডিও করে সম্পর্ক তৈরী করে তার পরে এক পর্যায়ে টাকা ওয়ালা এবং উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদেরকে টার্গেট করে সু- সম্পর্ক তৈরী করে ফুসলে ফাসলে নিজ কব্জায় এনে এক পর্যায়ে নিজের বাসায় নিয়ে এসে রঙলিলার পর্যায় তেরী করে, এবং গোপনে পূর্ব থেকে গোপন ক্যামরা ফিট করে ভিডিও ধারন করেন যা ইতোপূর্বে কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তাকে এভাবেই ব্লাকমেল করে আনুমানিক ৪০-৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
অর্থ হাতিয়ে নিতে তৈরী করছেন একটি চক্র, সেই চক্রের সঙ্গে জড়িত মিজানুর রহমান মিজান এট এভাইসেল লি: এট আরফা ইন্টারন্যাশনাল লি: এবং রেজাউল ইসলাম, স্পালাইয়ার সেই চক্র প্রথমে ভিডিও নিয়ে ভুক্তভোগীকে ফোন করে বলে যে আপনার একটি ভিডিও ক্লিপ আছে আমার কাছে,প্রথমে সাক্ষাৎ’র অফার পরবর্তীতে মোটা অংকের টাকা, যদি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের ভয়ভীতি দেখায় এক পর্যায়ে লাজ লজ্জার ভয়ে টাকা দিতে বাধ্য করে টাকা হাতিয়ে নেন।তার হাত থেকে রেহাই পাননি কেহই। সাবেক একজন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, সহকারী-প্রকৌশলী এমনকি গাড়ি চালকও।
সরেজমিনে এসকল তথ্য পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী একাধিক কর্মকর্তা প্রতিবেদককে বলেন শাহনাজ পারভীন একজন ধুরন্ধর ও চতুর প্রকৃতির নারী তার সাথে কেহ কথা একবার বললেই ফেসে যাবে এবং এক পর্যায়ে তার ব্লাকমেলিং’র স্বীকার হবেন।এসকল অপরাধ ও অপকর্মে বাধা দেওয়ায় তার স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে যায়।

সাম্প্রতিক একজন ভুক্তভোগী এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) হাসানুজ্জামানের সঙ্গে একই ভাবে ব্লাকমেল করে ২লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
উল্লেখ হাসানুজ্জামান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন,এলজিইডির সদর দপ্তরে যানবাহন শাখায় কর্মরত আছি।আমি সর্বদায় আমার কাজের প্রতি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে আসছি।
গত ১৯ /১২/২৪ ইং তারিখে আনুমানিক বিকাল ৪ ঘটিকার সময় আমাকে দেলোয়ার খাঁন পলক নামের একজন ফোন দিয়ে বলেন আপনার একটি ভিডিও ক্লিপ আছে আমার সঙ্গে দেখা করেন।
পরে আমি অফিস টাইমের পর সাক্ষাৎ করি।

তখন তারা আমার অফিসের একজন নারী কলিগ’র( শাহনাজ পারভীন)আপত্তিকর ভিডিও দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। ভিডিওটি দেখান কবির হোসেন এবং দেলোয়ার খাঁন পলক তাদের ফোন নং ০১৭৩৬৮৪৩৪১-০১৯১৯২০৩৪৬০,এক পর্যায়ে লোক তার আশ্বস্ত করে বলে ২ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা লজ্জার ভয়ে এক পর্যায়ে দিতে রাজি হয়ে পরিশোধ করি। কয়েকদিন পর আবার বার বার ফোন দিয়ে আরো মোটা অংকের টাকা দাবি করেন এবং বিভিন্ন লোকজন এবং সাংবাদিকদের দিয়ে ফোন করান বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের ভয় ভীতি দেখাতে থাকেন। এমতাবস্থায় গত ১৬ /০১ ২৫ ইং তাং আমি নিরুপায় হয়ে শের -ই বাংলা নগর থানায় আমার নিরাপত্তার জন্য একটি সাধারণ ডায়েরি করি।
উল্লেখ ইতি পূর্বে শাহনাজ পারভীন কয়েকজন গাড়িচালক,অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, বর্তমানে এলপিআরে একজন তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলীদেরকে ব্লাকমেলিং করে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা প্রতারনার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন। তার কাছ থেকে রক্ষা পাননি কিছু ঠিকাদারও। শাহনাজ পারভীন একজন বাজে প্রকৃতির নারী আমাকে তার ছেলেকে দেশের বাহিরে পাঠাবে মর্মে পরামর্শ করতে কয়েক বার যোগাযোগ করে তার বাসায় ডেকে আমার সঙ্গে ব্লাকমেল করে ছবি তুলে অর্থ আদায় করাই তার এখন একমাত্র উদ্দেশ্য।
উক্ত শাহানাজ পারভীনের সাবেক স্বামী শামসুল হক ৩৬১/ক উত্তর পীরেরবাগ ৬০ ফিট ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ৪র্থ তলায় বসবাস করেন।
ভুক্তভোগী জনাব হাসানুজ্জামান বলেন এ সকল ভিডিও আমাকে হেয় করার জন্য এবং অসৎ উপায়ে টাকা উপার্জন এর মাধ্যম করে অনৈতিক সম্পর্ক তৈরি করে সমাজের কাছে এবং আমার অফিসের স্যারদের কাছে ছোট করার জন্য করা হয়েছে।এ সকল ষড়যন্ত্র ও ডিজিটাল ব্লাকমেল মূল হোতাদের মূল উদ্ঘাটন করে আমি সহ অন্যদেরকে বাঁচাতে জোড় নিবেদন করেন। নইলে এক সময় এলজিইডির ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হবে।এখননি সময় এসেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের সম্মুখীন করা জরুরী বলে মনে করি